About

ABC Radio

Blogger news

পরিমল জয়ধর যেভাবে চাকরি পেলেন

পরিমল জয়ধর যেভাবে চাকরি পেলেন

রিয়াজ চৌধুরী
সরকার দলীয় প্রভাবশালী মহলের তদবিরে লম্পট শিক্ষক গোপালগঞ্জের কোটালিপাড়ার পরিমল জয়ধর ও তার সহযোগীরা ভিকারুননিসা স্কুল এন্ড কলেজে নিয়োগ পেয়েছিলেন। নিয়োগ পরীক্ষায় যিনি প্রথম হয়েছিলেন এবং যারা মেধা তালিকায় প্রথমদিকে ছিলেন, তাদের বাদ দিয়ে সরকারের আশীর্বাদপুষ্টদের নিয়োগ দেয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
জানা যায়, ভিকারুননিসা স্কুল অ্যান্ড কলেজে শিক্ষক নিয়োগের জন্য পরীক্ষা নেয়া হয়েছিল। কিন্তু তা ছিল লোক দেখানো। সদ্য ভেঙে দেয়া প্রতিষ্ঠানের গভর্নিংবডির সভাপতি ও ওয়ার্কার্স পার্টির
সভাপতি রাশেদ খান মেনন এমপি’র সুপারিশে এবং প্রবল বিক্ষোভের মুখে সরে যেতে বাধ্য হওয়া অধ্যক্ষ হোসনে আরা বেগমের সরাসরি আশীর্বাদে ওই নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছিল। দলীয় প্রভাবে নিয়োগ পাওয়ার পর এসব শিক্ষক কাউকেই তোয়াক্কা করতো না। তাদের প্রভাবে প্রতিষ্ঠানের অন্য শিক্ষক-শিক্ষিকারা টুঁ শব্দও করতে পারতেন না। ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে থাকতেন ক্যাম্পাসের সব শিক্ষক-শিক্ষিকা।
শিক্ষক-শিক্ষিকারা অভিযোগ করেছেন, সরকারদলীয় প্রভাবের কারণে এসব লম্পট শিক্ষক বেপরোয়া হয়ে ওঠেন। তারা শিক্ষিকাদের সঙ্গে অশোভন আচরণ করেই ক্ষান্ত হতো না; ছাত্রীদের ইভটিজিং পর্যন্ত করতো। শেষেতো ছাত্রীদের যৌন নিপীড়ন করতেও তারা ভয় পেত না। তারা বলেন, লম্পট পরিমল ও তার সহযোগীরা কতজনের যে সর্বনাশ করেছে কে জানে। অনেকে হয়তো মানসম্মানের ভয়ে মুখ খোলেননি।
প্রতিষ্ঠান সূত্রে জানা যায়, ভিকারুননিসা স্কুলের কোনো শাখায়ই ২ জনের বেশি পুরুষ শিক্ষক থাকে না। কিন্তু শেখ হাসিনার বান্ধবী পরিচয়ধারী অধ্যক্ষ হোসনে আরা বেগম দায়িত্ব নেয়ার পর ৬ জন পুরুষ শিক্ষক বিশেষ সখ্য ও দলীয় পরিচয়ে নিয়োগ দেন। এরা হলেন—পরিমল জয়ধর, বরুণচন্দ্র বর্মণ, বাবুল কর্মকার, প্রণব ঘোষ, বিশ্বজিত্ ও বিষ্ণু চন্দ্র। এ ৬ শিক্ষককেই নিয়োগ দেয়া হয় বসুন্ধরা শাখায়। এদের মধ্যে শিক্ষক বিশ্বজিত্ ছাড়া বাকিদের বিরুদ্ধে বেশ কিছুদিন ধরেই ছাত্রী ও শিক্ষিকাদের সঙ্গে অনৈতিক আচরণ ও সম্পর্কের অভিযোগ ওঠে।
সম্প্রতি এক ছাত্রীর শ্লীলতাহানির ঘটনায় ভিকারুননিসা স্কুলের ছাত্রী ও অভিভাবকদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। প্রতিষ্ঠানে টালমাটাল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। বিভিন্ন মহল থেকে এদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি ওঠে। পরে নরপশু শিক্ষক পরিমল জয়ধরকে স্কুল থেকে বরখাস্ত এবং তার সহযোগী লম্পট শিক্ষক বরুণচন্দ্র বর্মণ ও আবুল কালাম আজাদকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। অন্যদের বিভিন্ন শাখায় বদলি করা হবে বলে জানানো হয়। এছাড়া বসুন্ধরা শাখার ভারপ্রাপ্ত সহকারী প্রধান শিক্ষক লুত্ফর রহমানকে দায়িত্বে অবহেলার কারণে তার পদ থেকে প্রত্যাহার করা হয়। গত ৫ জুলাই ভিকারুননিসা নূন স্কুলের সিদ্ধেশ্বরী মূল শাখায় গভর্নিংবডি রুদ্ধদ্বার বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়। অন্যদিকে ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে বাড্ডা থানায় একটি মামলা করেন। পরিমলকে কেরানীগঞ্জে তার বড় বোনের বাসা থেকে ৭ জুলাই ভোররাতে গ্রেফতার করা হয়। এর আগে অন্য এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে পরিমলকে রাজধানীর উত্তরা মডেল স্কুল থেকেও বহিষ্কার করা হয়। তিনি গোপালগঞ্জ জেলার কোটালিপাড়ার লাটেংগা গ্রামের বাসিন্দা। তার পিতার নাম ক্ষিতিশ জয়ধর। শিক্ষিকারা জানান, বসুন্ধরা শাখার শিক্ষিকারা গত ফেব্রুয়ারি মাসে প্রতিষ্ঠানের প্রিন্সিপাল হোসনে আরা বেগমের কাছে এসব শিক্ষকের আচরণ নিয়ে অভিযোগ করেন। এতে প্রিন্সিপাল শিক্ষিকাদের ওপর ক্ষিপ্ত হন। তাদের তিনি শাসিয়ে বলেন, আপনারা এতো কনজারভেটিভ কেন? পরে বাংলা বিষয়ের শিক্ষক পরিমল জয়ধর ও বরুণ চন্দ্র বর্মণের বিরুদ্ধে ক্রমান্বয়ে ছাত্রী ও শিক্ষিকাদের সঙ্গে অনৈতিক আচরণ ও সম্পর্কের অভিযোগ বাড়তে থাকে। কিন্তু প্রিন্সিপাল তাদের সতর্ক না করে উল্টো তাদের মদত দিয়েছে। গত কয়েক মাস ধরে পরিমল জয়ধর দশম শ্রেণীর এক ছাত্রীকে একাধিকবার জোরপূর্বক শারীরিক সম্পর্ক করলে ওই ছাত্রী শেষ পর্যন্ত নিরুপায় হয়ে সম্প্রতি অভিভাবকের মাধ্যমে কলেজ প্রশাসনকে লিখিত অভিযোগ জানায়। অভিযোগে শারীরিক সম্পর্কের সেই দৃশ্য ইন্টারনেটে প্রচার করার হুমকি প্রদানের লিখিত অভিযোগও আনা হয়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সূত্রে জানা যায়, যৌন নিপীড়নের শিকার ছাত্রী লিখিত অভিযোগ করলেও এ ব্যাপারে প্রতিষ্ঠানের প্রিন্সিপাল বলেন, ‘মেয়েটি ভালো নয়, পরিমল ভালো’। শিক্ষিকারা জানান, প্রিন্সিপালই ভালো নয়। নির্মম পরিস্থিতির শিকার একটি মেয়েকে তিনি কিভাবে খারাপ বলেন? শিক্ষিকারা এরই মধ্যে প্রতিষ্ঠানের গভর্নিংবডির কাছে পুরুষ শিক্ষক পরিমলসহ অন্যান্য লম্পট শিক্ষকের বিচার ও একই সঙ্গে তারা হোসনে আরার অপসারণও দাবি করেন।
ভিকারুননিসা নূন স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের প্রবল বিক্ষোভের মুখে ধর্ষক পরিমলের প্রশ্রয়দাতা অধ্যক্ষ হোসনে আরাকে অবশেষে বৃহস্পতিবার সরাতে বাধ্য হয় সরকার। উত্তাল ভিকারুননিসার পরিস্থিতি শান্ত করতে মঞ্জুআরা বেগমকে প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষের দায়িত্ব (চলতি) দেয়া হয়। আগের গভর্নিংবডি ভেঙে দিয়ে চার সদস্যের এডহক কমিটি গঠন করা হয়। গত বুধবার রাতে ভিকারুননিসার পরিস্থিতি তদন্তে তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের কলেজ পরিদর্শককে প্রধান করে এ কমিটি গঠন করা হয়।
ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ফাহিমা খাতুন আমার দেশকে বলেন, উদ্ভূত পরিস্থিতি সামাল দিতে গত বৃহস্পতিবার মঞ্জুআরা বেগমকে ভিকারুননিসার অধ্যক্ষের দায়িত্ব (চলতি) দেয়া হয়েছে। এর আগের দিন (বুধবার) অধ্যক্ষ আম্বিয়া খাতুনকে দায়িত্বে বসানো হলেও তা নিয়মতান্ত্রিক ছিল না। এদিকে অধ্যক্ষ হোসনে আরা তিন মাসের ছুটিতে গেছেন। আমরা তার ছুটি মঞ্জুর করেছি। তার অবর্তমানে ভারপ্রাপ্তের দায়িত্ব পালন করবেন প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মঞ্জুআরা বেগম। প্রয়োজনে এডহক কমিটি স্থায়ী অধ্যক্ষ নিয়োগ দেবেন।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ আমার দেশকে বলেন, আমি সমস্যা দ্রুত সমাধানের জন্য ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যানকে নির্দেশ দিয়েছি। পরিস্থিতি মোকাবিলায় ঢাকা বোর্ড ভিকারুননিসার গভর্নিংবডি ভেঙে দিয়ে নতুন এডহক কমিটি করেছে। শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সেন্টিমেন্ট বিবেচনায় নিয়ে ঢাকা বোর্ড ভিকারুননিসায় ভারপ্রাপ্তের দায়িত্ব দিয়েছে মঞ্জুআরা বেগমকে। তিনি আরও জানান, ভিকারুননিসায় পরিচালনা পর্ষদ বাতিল করে এডহক কমিটি গঠন করে দেয়া হয়েছে। এ কমিটি ৬ মাসের মধ্যে নতুন কমিটি গঠন করবে এবং বর্তমান অস্থিতিশীল পরিস্থিতি নিরসনে পদক্ষেপ নেবে। প্রতিষ্ঠানটির স্বার্থ ও শিক্ষার্থী-শিক্ষকদের মতামত বিবেচনা করেই পরিস্থিতি স্বাভাবিক অবস্থায় নিয়ে যাবেন তারা।
এদিকে ভিকারুননিসা নূন স্কুল এন্ড কলেজের নতুন গভর্নিংবডির আহ্বায়ক ও ঢাকার জেলা প্রশাসক মহিবুল হক গতকাল পূর্ণাঙ্গ (চার সদস্যবিশিষ্ট) এডহক (আহবায়ক) কমিটি গঠন করেন। কমিটির সদস্যসচিব হলেন নতুন ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মঞ্জুআরা বেগম। অন্য দু’জন সদস্যের মধ্যে অভিভাবক প্রতিনিধি হলেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব মোশাররফ হোসেন এবং শিক্ষক প্রতিনিধি গণিত বিভাগের শিক্ষক নাসরীন আক্তার।
প্রসঙ্গত, ভিকারুননিসা নূন স্কুল এন্ড কলেজে বেশ কিছুদিন ধরেই টালমাটাল অবস্থা বিরাজ করছিল। শিক্ষার্থী-অভিভাবক-শিক্ষক ও বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষের আন্দোলনের মুখে বুধবার সকালে গভর্নিংবডির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ধর্ষক শিক্ষক পরিমলের প্রশ্রয়দাতা প্রধানমন্ত্রীর বান্ধবী অধ্যক্ষ হোসনে আরা বেগমকে অপসারণ করে জ্যেষ্ঠ শিক্ষিকা আম্বিয়া খাতুনকে গত বুধবার প্রতিষ্ঠানটির নতুন অধ্যক্ষ মনোনীত করা হয়। কিন্তু বিকেলে সেই গভর্নিংবডি বাতিল করে ঢাকা জেলা প্রশাসক মহিবুল হকের নেতৃত্বে ৪ সদসস্যের একটি এডহক কমিটি গঠন করে সরকার। জানা যায়, প্রতিষ্ঠানের গভর্নিংবডির দুটি অংশের বিরোধের কারণে কমিটি বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয় ঢাকা শিক্ষা বোর্ড। গত মঙ্গলবার প্রতিষ্ঠানের গভর্নিংবডির ৫ সদস্যের উপস্থিতিতে অধ্যক্ষ হোসনে আরা বেগমকে অপসারণ ও নতুন অধ্যক্ষ হিসেবে একই প্রতিষ্ঠানের জ্যেষ্ঠ শিক্ষক আম্বিয়া খাতুনকে দায়িত্ব দেয়া হয়। গভর্নিংবডির এই সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত হননি গভর্নিংবডির সভাপতিসহ অপর ৪ সদস্য। তারা সবাই সরকার দলীয়। ফলে বিষয়টি নিয়ে বিতর্কের সৃষ্টি হয়। এ ঘটনার দ্রুত সমাধানের জন্য শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যানকে নির্দেশ দেন। অপরদিকে এমন একটি স্পর্শকাতর বিষয়ে অভিযোগ পাবার পরও এর সুরাহা না করে গত ৭ জুলাই আমেরিকা এবং ইংল্যান্ডে লম্ব্বা সফরে চলে যান শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির ম্যানেজিং কমিটির প্রধান বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন এমপি। তিনি ব্যক্তিগত কাজে নিউইয়র্ক অবস্থান শেষে আগামী ২১ জুলাই লন্ডনে অনুষ্ঠিতব্য কমনওয়েলথ সম্মেলনে যোগ দেবেন। আগস্টের প্রথম সপ্তাহে তিনি ঢাকায় ফিরবেন বলে জানা গেছে। এদিকে গত সোমবার ভিকারুননিসা নূন স্কুলের লম্পট শিক্ষক পরিমল জয়ধর ১৬৪ ধারায় দেয়া জবানবন্দিতে ছাত্রীকে যৌন নির্যাতনের কথা স্বীকার করে। তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। পাঁচ দিনের রিমান্ড শেষ হওয়ার একদিন আগেই তাকে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিমের আদালতে আনা হয়। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা বাড্ডা থানার পরিদর্শক (ওসি তদন্ত) এসএম শাহাদত হোসেন তার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি গ্রহণের জন্য আদালতে আবেদন জানান। জবানবন্দিতে পরিমল ঘটনা কথা স্বীকার করে।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যৌন নিপীড়নবিরোধী নীতিমালা প্রণয়নের দাবি : গতকাল গ্রেফতারকৃত শিক্ষক পরিমল জয়ধরসহ তার সহযোগীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যৌন নিপীড়নবিরোধী নীতিমালা প্রণয়ন ও অভিযোগ সেল গঠনের দাবি জানিয়েছে সংহতি মঞ্চ। পাশাপাশি ভিকারুননিসা নূনের শিক্ষার্থীদের ৭ দফা দাবির প্রতিও সমর্থন জানানো হয়। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ‘ভিকারুননিসা নূন স্কুুল অ্যান্ড কলেজের জন্য সংহতি মঞ্চ’ আয়োজিত বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তারা এ ঘোষণা দেন। সমাবেশে বক্তারা বলেন, ভিকারুননিসার শিক্ষার্থীদের ন্যায়সঙ্গত আন্দোলন থেকে উপলব্ধি হয়েছে, এখন সময় এসেছে নীরবতা ভেঙে, লজ্জা ও অপমানের যন্ত্রণাকে লড়াইয়ের শক্তিতে পরিণত করার। অধ্যাপক ড. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ছাত্রীদের এই আন্দোলকে সমাজ পরিবর্তনের আন্দোলনে নিয়ে যেতে হবে। মূলত এ আন্দোলন হচ্ছে পুঁজিবাদের বিরুদ্ধে। কারণ ছাত্রীরা আজ পুঁজিবাদের শিকার। তবে আশার কথা হচ্ছে মেয়েরা প্রতিবাদ করতে শিখেছে।
সমাবেশে সংহতি মঞ্চের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. গীতি আরা নাসরিনের সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নুরুল কবির, নূর মোহাম্মদ, ফয়েজুল হাকিম লালা, নাসিমা আখতার, মোশরেফা মিশু, জুনায়েদ সাকি প্রমুখ। ভিকারুননিসায় পরিমলের মতো ঘটনা দেশের সর্বত্রই ঘটছে। কিন্তু এখানকার সাহসী শিক্ষার্থীরা এবং তাদের অভিভাবকরা সেই পুরনো সংস্কৃতি ভেঙে সংগ্রামের নতুন ইতিহাস রচনা করেছে। এই ইতিহাসকে কাজে লাগিয়েই আমাদের সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে বলে মনে করেন বক্তারা।

Leave a Reply

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...

Alertpay

You can replace this text by going to "Layout" and then "Page Elements" section. Edit " About "

সরাসরি চ্যাট করার জন্য পেজ এর নিচে যান

a

ইংরেজী বিজয় ফনেটিক অভ্র ফনেটিক ইউনিজয়

Widget by: Bangla Hacks

b

পত্রিকায় প্রকাশিত চাকুরীর বিজ্ঞপ্তি 
2 June 2010

এখানে ক্লিক করুন ইন্টারনেট থেকে টাকা আয় করুন।

WELL-COME TO BD ADDA(বিনামূল্যে ওয়েব সাইড তৈরির জন্য যোগাযোগ করুনঃ- ওয়েব ডেভোলাপার- মোঃ শফিকুর রহমান, মোবাইল নং-8801812465879)