ভিন্ন খবর : পাসওয়ার্ডের বিদায়
ডেস্ক রিপোর্ট
প্রযুক্তির এই যুগেও মানুষের বিড়ম্বনার শেষ নেই। মাঝেমধ্যেই শোনা যাচ্ছে, বিভিন্ন কোম্পানি বা ব্যক্তির পাসওয়ার্ড হ্যাক হয়ে গেছে। এই পাসওয়ার্ড নিয়ে এখন সবচেয়ে সমস্যায় রয়েছে ব্যবহারকারীরা।
কখন যে কার পাসওয়ার্ড হ্যাকাররা বের করে ফেলে, তা নিয়ে রয়েছে একরকম দুশ্চিন্তা। অনলাইন নিউজ উইক এ নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এর শিরোনাম ছিল—দ্য ডেথ অব দ্য পাসওয়ার্ড। অর্থাত্ পাসওয়ার্ডের বিদায়। যদি পাসওয়ার্ডকে বিদায় জানানো হয়, তাহলে তো মজার কথা। এ নিয়ে ওই রিপোর্টে পাসওয়ার্ড নিয়ে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের নানা বিড়ম্বনার কথাও বলা হয়। নানা কায়দায়, নানা কৌশলে ইংরেজি অক্ষর, বিভিন্ন চিহ্ন ও জটিল বিষয় ব্যবহার করে পাসওয়ার্ড দেয়া হয়, যাতে হ্যাকাররা বুঝতে না পারে। এসব বিদঘুটে পাসওয়ার্ড মনে রাখাও খুব কঠিন কাজ। অনেকে একাধিক পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন। আবার অনেকে এ নিয়ে মাথাও ঘামান না। কেউ কেউ একটি মাত্র পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন সব জায়গায়। কিন্তু এখন যেভাবে হ্যাকিং হচ্ছে তাতে দুশ্চিন্তা সবারই। আজকাল হ্যাকারদের যন্ত্রণায় কোনো পাসওয়ার্ডই আর গোপন রাখা যাচ্ছে না। কম্পিউটার বিজ্ঞানীরা বুঝতে পারছেন, তারা পাসওয়ার্ড দেয়ার যে পদ্ধতি আবিষ্কার করেছিলেন তা ভেঙে দেয়া হয়েছে। এখন তারা বিকল্প পন্থা খুঁজছেন। তাদের অনেকের উদ্ভাবিত পন্থাই তেমন কাজে আসছে না। যারা ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা হাতের আঙ্ুলের ছাপ ব্যবহার করার কথা বলেন, সে ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীর থাকতে হয় একটি বিশেষ ধরনের সফটওয়্যার। এসব সমস্যা থেকে মুক্তি দিতেই এগিয়ে এসেছেন কম্পিউটার বিজ্ঞানী মারকাস জ্যাকোবসন। তিনি পাসওয়ার্ড ব্যবহারের চেয়ে নতুন একটি ধারণা নিয়ে এসেছেন। এর নাম দিয়েছেন তিনি ‘ফাস্টওয়ার্ড’। এতে তিনি কোনো একাউন্ট খুলতে তিনটি শব্দকে বেছে নিতে চান। যেমন—কেউ একজন গাড়ি চালিয়ে কাজে গেলেন। পথে একটি ব্যাঙয়ের ওপর দিয়ে লাফিয়ে গেল তার গাড়ি। এরপর একটি ফ্ল্যাটে গিয়ে যাত্রা শেষ। এ ক্ষেত্রে তিনি বেছে নিতে চান ইংরেজিতে তিনটি শব্দ ‘ফ্রগ ওয়ার্ক ফ্ল্যাট’। এটাকেই তিনি ফাস্টওয়ার্ড হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। এক্ষেত্রে একটি সুবিধা হলো, এই শব্দগুলো আপনি যেকোনো অর্ডারে ব্যবহার করতে পারেন। পাসওয়ার্ড ব্যবহারের চেয়ে এটা অনেকটা নিরাপদ বলে মনে করেন তিনি। তবে যত যা-ই বলুন, এই ফাস্টওয়ার্ডও তো একটি পাসওয়ার্ডের মতোই হয়ে গেল। ইন্টারনেট
কখন যে কার পাসওয়ার্ড হ্যাকাররা বের করে ফেলে, তা নিয়ে রয়েছে একরকম দুশ্চিন্তা। অনলাইন নিউজ উইক এ নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এর শিরোনাম ছিল—দ্য ডেথ অব দ্য পাসওয়ার্ড। অর্থাত্ পাসওয়ার্ডের বিদায়। যদি পাসওয়ার্ডকে বিদায় জানানো হয়, তাহলে তো মজার কথা। এ নিয়ে ওই রিপোর্টে পাসওয়ার্ড নিয়ে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের নানা বিড়ম্বনার কথাও বলা হয়। নানা কায়দায়, নানা কৌশলে ইংরেজি অক্ষর, বিভিন্ন চিহ্ন ও জটিল বিষয় ব্যবহার করে পাসওয়ার্ড দেয়া হয়, যাতে হ্যাকাররা বুঝতে না পারে। এসব বিদঘুটে পাসওয়ার্ড মনে রাখাও খুব কঠিন কাজ। অনেকে একাধিক পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন। আবার অনেকে এ নিয়ে মাথাও ঘামান না। কেউ কেউ একটি মাত্র পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন সব জায়গায়। কিন্তু এখন যেভাবে হ্যাকিং হচ্ছে তাতে দুশ্চিন্তা সবারই। আজকাল হ্যাকারদের যন্ত্রণায় কোনো পাসওয়ার্ডই আর গোপন রাখা যাচ্ছে না। কম্পিউটার বিজ্ঞানীরা বুঝতে পারছেন, তারা পাসওয়ার্ড দেয়ার যে পদ্ধতি আবিষ্কার করেছিলেন তা ভেঙে দেয়া হয়েছে। এখন তারা বিকল্প পন্থা খুঁজছেন। তাদের অনেকের উদ্ভাবিত পন্থাই তেমন কাজে আসছে না। যারা ফিঙ্গারপ্রিন্ট বা হাতের আঙ্ুলের ছাপ ব্যবহার করার কথা বলেন, সে ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীর থাকতে হয় একটি বিশেষ ধরনের সফটওয়্যার। এসব সমস্যা থেকে মুক্তি দিতেই এগিয়ে এসেছেন কম্পিউটার বিজ্ঞানী মারকাস জ্যাকোবসন। তিনি পাসওয়ার্ড ব্যবহারের চেয়ে নতুন একটি ধারণা নিয়ে এসেছেন। এর নাম দিয়েছেন তিনি ‘ফাস্টওয়ার্ড’। এতে তিনি কোনো একাউন্ট খুলতে তিনটি শব্দকে বেছে নিতে চান। যেমন—কেউ একজন গাড়ি চালিয়ে কাজে গেলেন। পথে একটি ব্যাঙয়ের ওপর দিয়ে লাফিয়ে গেল তার গাড়ি। এরপর একটি ফ্ল্যাটে গিয়ে যাত্রা শেষ। এ ক্ষেত্রে তিনি বেছে নিতে চান ইংরেজিতে তিনটি শব্দ ‘ফ্রগ ওয়ার্ক ফ্ল্যাট’। এটাকেই তিনি ফাস্টওয়ার্ড হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। এক্ষেত্রে একটি সুবিধা হলো, এই শব্দগুলো আপনি যেকোনো অর্ডারে ব্যবহার করতে পারেন। পাসওয়ার্ড ব্যবহারের চেয়ে এটা অনেকটা নিরাপদ বলে মনে করেন তিনি। তবে যত যা-ই বলুন, এই ফাস্টওয়ার্ডও তো একটি পাসওয়ার্ডের মতোই হয়ে গেল। ইন্টারনেট