এমইউ আহমেদ হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন : স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও অ্যাটর্নি জেনারেলের পদত্যাগ চাই : ব্যারিস্টার রফিক
স্টাফ রিপোর্টার
সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী মমতাজ উদ্দিন আহমেদের হত্যার দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও অ্যাটর্নি জেনারেলের পদত্যাগ দাবি করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া। গতকাল সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এক মানববন্ধন কর্মসূচি থেকে তিনি এ দাবি জানান।
পুলিশি নির্যাতনে সাবেক ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমইউ আহমেদকে হত্যার প্রতিবাদে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম এ মানববন্ধনের আয়োজন করে।
ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম বলেন, সারা পৃথিবীর মানুষ যখন ঈদের আনন্দ করবে তখন এমইউ আহমেদের সদ্যবিধবা স্ত্রী ও নাবালক দুটি শিশুর মনে থাকবে শোক। তাদের ঈদের খুশি যারা মলিন করে দিয়েছে তাদের বিচার আল্লাহ করবেন। তিনি বলেন, পুলিশি নির্যাতনেই অ্যাডভোকেট এমইউ আহমেদের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনাকে ধামাচাপা দেয়ার জন্য সরকার পক্ষ থেকে নানারকম বক্তব্য দেয়া হচ্ছে। ডিবি পুলিশের মিথ্যাচারের বিষয়টিও গণমাধ্যমে বেরিয়ে এসেছে। বিএনপি ক্ষমতায় এলে এ হত্যাকাণ্ডের সঠিক বিচার হবে। তিনি অভিযোগ করেন, এমইউ আহমেদের স্ত্রীর অনুমতি ছাড়াই পুলিশ বারডেম হাসপাতাল থেকে মরদেহ ঢাকা মেডিকেলে ময়নাতদন্তের জন্য নিয়ে যায়। বার সভাপতি খন্দকার মাহবুব হোসেনের বিরুদ্ধে অ্যাটর্নি জেনারেলের মানহানি মামলা করার হুমকির নিন্দা জানিয়ে ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া বলেন, অ্যাটর্নি জেনারেল কেন স্কয়ার হাসপাতালে গিয়েছিলেন তা আমরা জানতে চাই। আদালতে হট্টগোলের দিন ২ আগস্ট এমইউ আহমেদ আদালতে উপস্থিত ছিলেন না। তারপরও ওইদিন আদালতে হাতাহাতির ঘটনায় তাকে আসামি করা হয়েছে বলে তিনি অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, অন্যায় করে কেউ বেশি দিন টিকতে পারেনি। ফেরাউন-নমরুদ অনেক ক্ষমতাশালী ছিল, তারাও ধ্বংস হয়েছে, ধ্বংস হয়েছে হিটলার। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাও জনগণের আন্দোলনের মুখে ধ্বংস হয়ে যাবে।
মানববন্ধন কর্মসূচিতে আরও বক্তৃতা করেন এনডিপি চেয়ারম্যান গোলাম মোর্ত্তজা, মুক্তিযোদ্ধা দলের সাংগঠনিক সম্পাদক ওয়ালিউল্লাহ বাবলু, মোকাম্মেল কবীর, মঞ্জুর হোসেন প্রমুখ।
পুলিশি নির্যাতনে সাবেক ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এমইউ আহমেদকে হত্যার প্রতিবাদে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম এ মানববন্ধনের আয়োজন করে।
ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম বলেন, সারা পৃথিবীর মানুষ যখন ঈদের আনন্দ করবে তখন এমইউ আহমেদের সদ্যবিধবা স্ত্রী ও নাবালক দুটি শিশুর মনে থাকবে শোক। তাদের ঈদের খুশি যারা মলিন করে দিয়েছে তাদের বিচার আল্লাহ করবেন। তিনি বলেন, পুলিশি নির্যাতনেই অ্যাডভোকেট এমইউ আহমেদের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনাকে ধামাচাপা দেয়ার জন্য সরকার পক্ষ থেকে নানারকম বক্তব্য দেয়া হচ্ছে। ডিবি পুলিশের মিথ্যাচারের বিষয়টিও গণমাধ্যমে বেরিয়ে এসেছে। বিএনপি ক্ষমতায় এলে এ হত্যাকাণ্ডের সঠিক বিচার হবে। তিনি অভিযোগ করেন, এমইউ আহমেদের স্ত্রীর অনুমতি ছাড়াই পুলিশ বারডেম হাসপাতাল থেকে মরদেহ ঢাকা মেডিকেলে ময়নাতদন্তের জন্য নিয়ে যায়। বার সভাপতি খন্দকার মাহবুব হোসেনের বিরুদ্ধে অ্যাটর্নি জেনারেলের মানহানি মামলা করার হুমকির নিন্দা জানিয়ে ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া বলেন, অ্যাটর্নি জেনারেল কেন স্কয়ার হাসপাতালে গিয়েছিলেন তা আমরা জানতে চাই। আদালতে হট্টগোলের দিন ২ আগস্ট এমইউ আহমেদ আদালতে উপস্থিত ছিলেন না। তারপরও ওইদিন আদালতে হাতাহাতির ঘটনায় তাকে আসামি করা হয়েছে বলে তিনি অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, অন্যায় করে কেউ বেশি দিন টিকতে পারেনি। ফেরাউন-নমরুদ অনেক ক্ষমতাশালী ছিল, তারাও ধ্বংস হয়েছে, ধ্বংস হয়েছে হিটলার। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনাও জনগণের আন্দোলনের মুখে ধ্বংস হয়ে যাবে।
মানববন্ধন কর্মসূচিতে আরও বক্তৃতা করেন এনডিপি চেয়ারম্যান গোলাম মোর্ত্তজা, মুক্তিযোদ্ধা দলের সাংগঠনিক সম্পাদক ওয়ালিউল্লাহ বাবলু, মোকাম্মেল কবীর, মঞ্জুর হোসেন প্রমুখ।