রানীনগরে মাত্র ৫ দিনের বকনা বাছুর দুধ দিচ্ছে
রানীনগর (নওগাঁ) প্রতিনিধি
নওগাঁর রানীনগরে মাত্র ৫ দিন বয়সী এক গাভীর বকনা বাছুর অলৌকিকভাবে দুধ দিচ্ছে। এ ঘটনায় এলাকার শত শত উত্সক মানুষ এক নজর ওই বাছুরটি দেখার জন্য ভিড় জমাচ্ছে।
চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি জানার পর গতকাল দুপুরে উপজেলার ভেটি গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, ওই গ্রামের হোসেন আলীর ছেলে শাজাহান আলীর বাড়িতে মানুষের ভিড়। কাছে গিয়ে দেখা গেল একটি গাভী, পাশে কালো বকনা বাছুর। ওই গাভীর মালিক শাজাহান বকনা বাছুরের দুধ দহন করছেন।
শাজাহানের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গত ৮ মাস আগে আবাদপুকুর হাট থেকে ২১ হাজার টাকায় গর্ভাবস্থায় ওই গাভীটি কিনেন তিনি। এরপর বাড়িতে লালন-পালন করেছেন। গত ২৮ জুলাই সকাল ১০টায় গাভীটি কালো বকনা বাছুর প্রসব করে। এরপর গত ৫ দিনের মাথায় সকালে বাড়ির পাশে খলিয়ানে বাছুর অনেক সময় ধরে বসেছিল দেখে শাজাহান বাছুরকে দাঁড় করাতেই দেখতে পান যেখানে বাছুরটি বসেছিল, সেখানে দুধ পড়ে আছে। প্রথমে ঘটনাটি তার কাছে অবিশ্বাস্য মনে হলেও পরে বাছুরের বাঁটে হাত দিয়ে টান দিতেই দেখেন ঝর ঝর করে দুধ বের হয়ে আসছে। ঘটনাটি মুহূর্তের মধ্যে জানাজানি হলে শত শত লোক ভিড় করেন।
এরপর থেকে প্রতি দিনই শত শত লোক বাছুরটিকে দেখার জন্য ভিড় জমাচ্ছেন।
বাছুরটি খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হাঁটছে দেখে জানতে চাওয়া হলে শাজাহান জানান, বাছুরের গায়ে জ্বর আছে মনে করে কালীগ্রাম ইউনিয়নের প্রাণী প্রজননের দায়িত্বরত ডা. শ্যামকে নিয়ে এলে তিনি ইনজেকশন করার প্রায় ১০/১৫ মিনিট পর থেকেই বাছুরের পেছনের ডান পা প্রায় অচল হয়ে যায়। এরপর ওই ডাক্তারকে কয়েকদিন মোবাইলে যোগাযোগ করলেও তিনি বিভিন্ন টালবাহনা করছেন।
ওই গ্রামের বৃদ্ধ আলহাজ ছোলাইমান আলী বলেন, আগে বাপ-দাদার কাছে শুনেছি যে, ধোনী জাতের গাভী কোনোরূপ বাচ্চা না দিয়েই সারা বছর দুধ দেয়। গাভীটি আমরা কেউ চোখে না দেখলেও মনে হচ্ছ এই বাছুরটি হয়তো ধোনী জাতের হবে।
এ ব্যাপারে রানীনগর প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, হরমোনের কারণে অনেক সময় এ রকম দুধ দেয়ার ঘটনা ঘটতে পারে।
চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি জানার পর গতকাল দুপুরে উপজেলার ভেটি গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, ওই গ্রামের হোসেন আলীর ছেলে শাজাহান আলীর বাড়িতে মানুষের ভিড়। কাছে গিয়ে দেখা গেল একটি গাভী, পাশে কালো বকনা বাছুর। ওই গাভীর মালিক শাজাহান বকনা বাছুরের দুধ দহন করছেন।
শাজাহানের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গত ৮ মাস আগে আবাদপুকুর হাট থেকে ২১ হাজার টাকায় গর্ভাবস্থায় ওই গাভীটি কিনেন তিনি। এরপর বাড়িতে লালন-পালন করেছেন। গত ২৮ জুলাই সকাল ১০টায় গাভীটি কালো বকনা বাছুর প্রসব করে। এরপর গত ৫ দিনের মাথায় সকালে বাড়ির পাশে খলিয়ানে বাছুর অনেক সময় ধরে বসেছিল দেখে শাজাহান বাছুরকে দাঁড় করাতেই দেখতে পান যেখানে বাছুরটি বসেছিল, সেখানে দুধ পড়ে আছে। প্রথমে ঘটনাটি তার কাছে অবিশ্বাস্য মনে হলেও পরে বাছুরের বাঁটে হাত দিয়ে টান দিতেই দেখেন ঝর ঝর করে দুধ বের হয়ে আসছে। ঘটনাটি মুহূর্তের মধ্যে জানাজানি হলে শত শত লোক ভিড় করেন।
এরপর থেকে প্রতি দিনই শত শত লোক বাছুরটিকে দেখার জন্য ভিড় জমাচ্ছেন।
বাছুরটি খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হাঁটছে দেখে জানতে চাওয়া হলে শাজাহান জানান, বাছুরের গায়ে জ্বর আছে মনে করে কালীগ্রাম ইউনিয়নের প্রাণী প্রজননের দায়িত্বরত ডা. শ্যামকে নিয়ে এলে তিনি ইনজেকশন করার প্রায় ১০/১৫ মিনিট পর থেকেই বাছুরের পেছনের ডান পা প্রায় অচল হয়ে যায়। এরপর ওই ডাক্তারকে কয়েকদিন মোবাইলে যোগাযোগ করলেও তিনি বিভিন্ন টালবাহনা করছেন।
ওই গ্রামের বৃদ্ধ আলহাজ ছোলাইমান আলী বলেন, আগে বাপ-দাদার কাছে শুনেছি যে, ধোনী জাতের গাভী কোনোরূপ বাচ্চা না দিয়েই সারা বছর দুধ দেয়। গাভীটি আমরা কেউ চোখে না দেখলেও মনে হচ্ছ এই বাছুরটি হয়তো ধোনী জাতের হবে।
এ ব্যাপারে রানীনগর প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, হরমোনের কারণে অনেক সময় এ রকম দুধ দেয়ার ঘটনা ঘটতে পারে।