রয়টার্স/বিবিসি
সরকারবিরোধী একজন সুন্নি নেতার ফাঁসি দিয়েছে ইরান। তেহরান জানিয়েছে, সোমবার দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় শহর জাহেদানে সশস্ত্র সংগঠন সুন্নি জানদোল্লাহের নেতা আবদুল হামিদ রিগির ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে। তিনি সংগঠনের শীর্ষনেতা আবদুল মালেক রিগির ছোট ভাই।
জানা যায়, রিগির বিরুদ্ধে ডাকাতি, অপহরণ, বিভিন্ন স্থানে পুলিশের সঙ্গে সশস্ত্র সংঘাতে লিপ্ত হওয়া, অস্ত্র- চোরাচালান ছাড়াও মোহারেবের অভিযোগ উত্থাপন করেছে ইরান কর্তৃপক্ষ। ‘মোহারেব’ বা ‘খোদার শত্রু’ হিসেবে প্রমাণিত ব্যক্তিদের প্রাণদণ্ড দেয়া হয় ইরানে। গত বছর ১৮ অক্টোবর ইরানের রাষ্ট্রীয় রেভুলিউশনারি গার্ডের ওপর বোমা হামলার সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার দায়েও রিগিকে অভিযুক্ত করা হয়। হামলাতে গার্ডের কয়েকডজন সদস্য ছাড়াও কয়েকজন বেসামরিক মানুষ প্রাণ হারান। ১৯৮০-এর দশকের পর ইরানে আর কখনও এতবড় সরকারবিরোধী হামলা হয়নি বলে জানানো হয়েছে। এছাড়া তেহরানের অভিযোগ মতে, আবদুল হামিদ রিগির সঙ্গে আল কায়দার যোগাযোগ ছিল। ইরানকে অস্থিতিশীল করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও পাকিস্তান রিগির সংগঠন জানদোল্লাহকে কাজে লাগায় বলে নানা সময় অভিযোগ করেছে তেহরান।
সংবাদমাধ্যমকে তথ্যদানকালে সিস্তান-বেলুচিস্তান প্রদেশের বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা এব্রাহিম হামিদি বলেন, নিরাপত্তাগত কয়েকটি দিক বিবেচনা করে প্রকাশ্যে দণ্ড কার্যকর না করার সিদ্ধান্ত নেয়া বিচার বিভাগ। তবে ফাঁসি কার্যকর হওয়ার সময় ‘শোক প্রকাশের জন্য’ রিগির আত্মীয়-স্বজনের জাহেদান কারাগারে উপস্থিত থাকার অনুমতি দেয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে ঝুলিয়ে প্রাণদণ্ড করা ইরানে প্রায়-নিয়মিত ঘটনা। ২০০৮ সালে পাকিস্তানে রিগিকে গ্রেফতার করার পর তাকে ইরানের হাতে তুলে দেয়া হয়েছিল। জানদোল্লাহের শীর্ষনেতা আবদুল মালেক রিগিও ২৩ ফেব্রুয়ারি থেকে ইরানের নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে বন্দি আছেন। তাকেও ভাইয়ের মতো প্রাণদণ্ড দেয়া হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন পর্যবেক্ষকরা
জানা যায়, রিগির বিরুদ্ধে ডাকাতি, অপহরণ, বিভিন্ন স্থানে পুলিশের সঙ্গে সশস্ত্র সংঘাতে লিপ্ত হওয়া, অস্ত্র- চোরাচালান ছাড়াও মোহারেবের অভিযোগ উত্থাপন করেছে ইরান কর্তৃপক্ষ। ‘মোহারেব’ বা ‘খোদার শত্রু’ হিসেবে প্রমাণিত ব্যক্তিদের প্রাণদণ্ড দেয়া হয় ইরানে। গত বছর ১৮ অক্টোবর ইরানের রাষ্ট্রীয় রেভুলিউশনারি গার্ডের ওপর বোমা হামলার সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার দায়েও রিগিকে অভিযুক্ত করা হয়। হামলাতে গার্ডের কয়েকডজন সদস্য ছাড়াও কয়েকজন বেসামরিক মানুষ প্রাণ হারান। ১৯৮০-এর দশকের পর ইরানে আর কখনও এতবড় সরকারবিরোধী হামলা হয়নি বলে জানানো হয়েছে। এছাড়া তেহরানের অভিযোগ মতে, আবদুল হামিদ রিগির সঙ্গে আল কায়দার যোগাযোগ ছিল। ইরানকে অস্থিতিশীল করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও পাকিস্তান রিগির সংগঠন জানদোল্লাহকে কাজে লাগায় বলে নানা সময় অভিযোগ করেছে তেহরান।
সংবাদমাধ্যমকে তথ্যদানকালে সিস্তান-বেলুচিস্তান প্রদেশের বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তা এব্রাহিম হামিদি বলেন, নিরাপত্তাগত কয়েকটি দিক বিবেচনা করে প্রকাশ্যে দণ্ড কার্যকর না করার সিদ্ধান্ত নেয়া বিচার বিভাগ। তবে ফাঁসি কার্যকর হওয়ার সময় ‘শোক প্রকাশের জন্য’ রিগির আত্মীয়-স্বজনের জাহেদান কারাগারে উপস্থিত থাকার অনুমতি দেয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে ঝুলিয়ে প্রাণদণ্ড করা ইরানে প্রায়-নিয়মিত ঘটনা। ২০০৮ সালে পাকিস্তানে রিগিকে গ্রেফতার করার পর তাকে ইরানের হাতে তুলে দেয়া হয়েছিল। জানদোল্লাহের শীর্ষনেতা আবদুল মালেক রিগিও ২৩ ফেব্রুয়ারি থেকে ইরানের নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে বন্দি আছেন। তাকেও ভাইয়ের মতো প্রাণদণ্ড দেয়া হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন পর্যবেক্ষকরা