রয়টার্স
ব্রিটেনের নতুন জোট সরকার মঙ্গলবার ব্যয়সংকোচন ও রাজনৈতিক সংস্কার পরিকল্পনা প্রকাশ করেছে।
রেকর্ড বাজেট ঘাটতি কমাতে ব্যয় সংকোচনের পাশাপাশি নির্বাচনী পদ্ধতি সংস্কারের পরিকল্পনা করেছে সরকার।
রাষ্ট্রীয়ভাবে পার্লামেন্ট শুরুর অনুষ্ঠানে সরকারের পক্ষ থেকে রানী এলিজাবেথের উদ্বোধনী ভাষণে নতুন এ পরিকল্পনা ঘোষণা করা হয়। গত ৬৫ বছরের মধ্যে এবারই প্রথম কনজারভেটিভ ও লিবারেল ডেমোক্র্যাটরা ব্রিটেনে জোট সরকার গঠন করেছে। জোট সরকার রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বিনিময় ব্যবসা রয়েল মেইলকেও বেসরকারি বিনিয়োগের আওতায় আনার পরিকল্পনা করেছে সরকার। এ পরিকল্পনার তীব্র সমালোচনা করেছে ট্রেড ইউনিয়নগুলো। ইউরোপীয় ইউনিয়নে ব্রিটেনের প্রতিনিধিত্ব নিয়েও একটি আইন প্রণয়নের প্রস্তাব করেছে সরকার। এখন থেকে বছরের শেষ পর্যন্ত পার্লামেন্ট অধিবেশন চলবে। তার আগেই ২২টি বিল নিয়ে সরকারের যাত্রা উচ্চাভিলাষী বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। ১৯৯৭ সালের পর এবারই প্রথম লেবার পার্টি ক্ষমতার বাইরে যাওয়ায় নতুন যুগের সূচনায় এ জোট সরকার কতটা সফল হতে পারবে তা নিয়ে সংশয়ে আছেন তারা।
৬ মে’র নির্বাচনে জয়লাভের পর ডানপন্থী কনজারভেটিভ ও বাম ঘেঁষা লিব-ডেম সমঝোতা করে জোট সরকার গঠন করে। বর্তমানে চলমান জিডিপির ১১ শতাংশ বাজেট ঘাটতি কমাতে কখন থেকে ব্যয় সংকোচন নীতি কার্যকর করা হবে তা নিয়ে দল দুটির মধ্যে সামান্য মতবিরোধ রয়েছে।
ব্রিটিশ রাজস্ব বিভাগ সোমবার প্রাথমিকভাবে ছয়শ’ ২০ কোটি পাউন্ড ব্যয় কমানোর পরিকল্পনা প্রকাশ করেছে।
সরকারের ক্ষমতা গ্রহণের চার সপ্তাহের মধ্যে প্রস্তাবিত জরুরি বাজেটে আরও ব্যয় কমানোর ঘোষণা আসতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। রানী তার বক্তব্যে বলেন, ‘বাজেট ঘাটতি কমিয়ে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন সরকারের প্রধান লক্ষ্য।’
বাজেট ঘাটতি কমাতে পদক্ষেপ নেয়া হবে বলে জানান তিনি। এছাড়া সরকারি ব্যয় ব্যবস্থাপনার জন্য পরামর্শদানকারী নতুন অর্থ দফতর চালু হবে বলেও তিনি জানান।
সর্বশেষ পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ব্রিটেনে বাজেট ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৫৬ দশমিক ১ বিলিয়ন পাউন্ডে।
নতুন ঘোষিত পরিকল্পনায় তথ্যপ্রযুক্তি, ভ্রমণ খাত থেকে অন্ততপক্ষে ২শ’ কোটি পাউন্ড সাশ্রয় হওয়া ছাড়াও অন্যান্য সরকারি ও আধাসরকারি খাতে নিয়োগ কমিয়ে আরও ৭০ কোটি পাউন্ড সাশ্রয় করা হবে।
রেকর্ড বাজেট ঘাটতি কমাতে ব্যয় সংকোচনের পাশাপাশি নির্বাচনী পদ্ধতি সংস্কারের পরিকল্পনা করেছে সরকার।
রাষ্ট্রীয়ভাবে পার্লামেন্ট শুরুর অনুষ্ঠানে সরকারের পক্ষ থেকে রানী এলিজাবেথের উদ্বোধনী ভাষণে নতুন এ পরিকল্পনা ঘোষণা করা হয়। গত ৬৫ বছরের মধ্যে এবারই প্রথম কনজারভেটিভ ও লিবারেল ডেমোক্র্যাটরা ব্রিটেনে জোট সরকার গঠন করেছে। জোট সরকার রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বিনিময় ব্যবসা রয়েল মেইলকেও বেসরকারি বিনিয়োগের আওতায় আনার পরিকল্পনা করেছে সরকার। এ পরিকল্পনার তীব্র সমালোচনা করেছে ট্রেড ইউনিয়নগুলো। ইউরোপীয় ইউনিয়নে ব্রিটেনের প্রতিনিধিত্ব নিয়েও একটি আইন প্রণয়নের প্রস্তাব করেছে সরকার। এখন থেকে বছরের শেষ পর্যন্ত পার্লামেন্ট অধিবেশন চলবে। তার আগেই ২২টি বিল নিয়ে সরকারের যাত্রা উচ্চাভিলাষী বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। ১৯৯৭ সালের পর এবারই প্রথম লেবার পার্টি ক্ষমতার বাইরে যাওয়ায় নতুন যুগের সূচনায় এ জোট সরকার কতটা সফল হতে পারবে তা নিয়ে সংশয়ে আছেন তারা।
৬ মে’র নির্বাচনে জয়লাভের পর ডানপন্থী কনজারভেটিভ ও বাম ঘেঁষা লিব-ডেম সমঝোতা করে জোট সরকার গঠন করে। বর্তমানে চলমান জিডিপির ১১ শতাংশ বাজেট ঘাটতি কমাতে কখন থেকে ব্যয় সংকোচন নীতি কার্যকর করা হবে তা নিয়ে দল দুটির মধ্যে সামান্য মতবিরোধ রয়েছে।
ব্রিটিশ রাজস্ব বিভাগ সোমবার প্রাথমিকভাবে ছয়শ’ ২০ কোটি পাউন্ড ব্যয় কমানোর পরিকল্পনা প্রকাশ করেছে।
সরকারের ক্ষমতা গ্রহণের চার সপ্তাহের মধ্যে প্রস্তাবিত জরুরি বাজেটে আরও ব্যয় কমানোর ঘোষণা আসতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। রানী তার বক্তব্যে বলেন, ‘বাজেট ঘাটতি কমিয়ে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন সরকারের প্রধান লক্ষ্য।’
বাজেট ঘাটতি কমাতে পদক্ষেপ নেয়া হবে বলে জানান তিনি। এছাড়া সরকারি ব্যয় ব্যবস্থাপনার জন্য পরামর্শদানকারী নতুন অর্থ দফতর চালু হবে বলেও তিনি জানান।
সর্বশেষ পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ব্রিটেনে বাজেট ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৫৬ দশমিক ১ বিলিয়ন পাউন্ডে।
নতুন ঘোষিত পরিকল্পনায় তথ্যপ্রযুক্তি, ভ্রমণ খাত থেকে অন্ততপক্ষে ২শ’ কোটি পাউন্ড সাশ্রয় হওয়া ছাড়াও অন্যান্য সরকারি ও আধাসরকারি খাতে নিয়োগ কমিয়ে আরও ৭০ কোটি পাউন্ড সাশ্রয় করা হবে।