সাভারের বিনোদন পার্কে আনন্দের বন্যা
নজমুল হুদা শাহীন, সাভার
ঈদের দিন বিকাল থেকে সাভারের থিমপার্ক ফ্যান্টাসি কিংডম ও নন্দন পার্কসহ বিনোদন কেন্দ্রগুলো দর্শনার্থীদের উপচেপড়া ভিড়ে মুখরিত। বিভিন্ন বয়সের নারী-পুরুষ নগর জীবনের কোলাহল থেকে সাময়িক হলেও মুক্তির জন্য বিনোদন কেন্দ্রে গিয়ে আনন্দে মেতে উঠছেন। থিম পার্কগুলোতে ঢোকার আগে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষার পর টিকিট সংগ্রহ করে ভেতরে ঢুকতে আরেক দফা লাইনে দাঁড়াতে হয়। এভাবে দৈনিক লাখো দর্শক ভিড় জমাচ্ছেন এসব পার্কে। প্রতিদিন বিকালে পার্কগুলোতে তিল ধারণের ঠাঁই থাকে না। এছাড়া জাতীয় স্মৃতিসৌধ, আশুলিয়া ভ্রমণ স্পট, মিনি চিড়িয়াখানা, বংশাই নদীর বিভিন্ন পয়েন্ট, চামড়া শিল্প নগরীসহ বেশ কিছু বাগানবাড়িতে ভ্রমণপিপাসুরা দলে দলে ভিড় করছেন। গত ৪ দিন ধরে এসব বিনোদন কেন্দ্রে একই দৃশ্য দেখা যাচ্ছে।
সাভারের থিমপার্ক ফ্যান্টাসি কিংডম ও নন্দন পার্কে দর্শনার্থীদের ভিড় চোখে পড়ার মতো। অনেকে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে অপেক্ষার পর ফিরে গেছেন পরে আবার আসবেন বলে। দর্শনার্থীরা বিভিন্ন রাইডে চড়তে লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষার পর নির্ধারিত রাইডে চড়তে সমর্থ হন। সিরাজগঞ্জ থেকে আসা কলেজ শিক্ষক শামসুল হক ও তার স্ত্রী শায়লা পারভীন জানান, বিকাল ৪টায় ফ্যান্টাসি কিংডম গেটে পৌঁছে তারা সন্ধ্যা ৬টায় ভেতরে ঢুকতে সমর্থ হন। প্রায় একই কথা জানালেন রাজধানীর ধানমন্ডির একটি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের শিক্ষিকা জেসিকা আফরিন। তিনি জানান, দুই বাচ্চা ও পরিবারের সদস্যদের নিয়ে দুপুর একটায় পার্কে প্রবেশ করার পর বিকাল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত মাত্র ৩টি রাইডে বাচ্চারা চড়তে পেরেছে। এত ভিড়ের মধ্যেও বাচ্চারা পার্কটিতে এসে দারুণ মজা করেছে বলে এ শিক্ষিকা জানান। বান্দরবানের বাসিন্দা শিরিন চাকমা, টিডি চাকমা, ম্যাম্যা খিসা, প্রসিত মুরং পার্কটির সৌন্দর্যে মুগ্ধ বলে জানান। ফ্যান্টাসি কিংডমের মিডিয়া ম্যানেজার এম মাহফুজুর রহমান আলাপকালে জানান, তাদের পার্কে সব রাইডে ভিড় রয়েছে। তবে ওয়াটার কিংডম, রোলার কোস্টার, শান্তামারিয়া, ম্যাজিক কার্পেট, জায়ান্ট গ্লুমসহ বেশ কয়েকটি রাইডে দর্শনার্থীদের দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষার পর চড়তে হচ্ছে।
নন্দন পার্কে ঘুরেও দেখা গেছে একই দৃশ্য। পার্কে প্রবেশের জন্য দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতে হচ্ছে দর্শনার্থীদের। ভেতরে বিভিন্ন রাইডে চড়তে টিকিট সংগ্রহের পর দিতে হয় লম্বা লাইন। অধিকাংশ রাইডে যেন মানুষের মিছিল। এ পার্কে বেড়াতে আসা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিকতা বিভাগের ছাত্রী আসিফা বিনতে জামান জুঁই ও তার বান্ধবী কানিজ পারভীন ইসিকা জানান, নন্দন পার্ক অন্য পার্কের চেয়ে বেশ খোলামেলা। তাই এখানে বেড়ানোর মজা আলাদা। নন্দন গ্রুপের হেড অব মার্কেটিং মেজর (অব.) সাকেব জানান, তাদের পার্কের ওয়াটার ওয়ার্ল্ড, কেবল কার, রোলার কোস্টারসহ বেশ কয়েকটি রাইডে চড়তে দর্শনার্থীদের দীর্ঘ লাইনে অপেক্ষা করতে হচ্ছে।
সাভারে রয়েছে মনোরম কারুকার্যশৈলীতে তৈরি লাখো শহীদের স্মরণে জাতীয় স্মৃতিসৌধ। ঈদ-পূজা-পার্বণসহ বিভিন্ন আনন্দ উত্সবে মানুষ দলবেঁধে ভিড় করেন এখানে। ঈদের আমেজে প্রতিদিন শত শত দর্শনার্থী ভিড় করছেন জাতীয় স্মৃতিসৌধে। এছাড়া আশুলিয়া ভ্রমণ স্পটে নৌকা ও ট্রলারযোগে ঈদ আনন্দে তারা ঘুরে বেড়াচ্ছে। ভ্রমণপিপাসুরা ঘুরে বেড়াচ্ছে সাভার সেনানিবাস নিয়ন্ত্রিত মিনি চিড়িয়াখানায়, বংশাই নদীতে ছোট শত শত কোষা নৌকাযোগে। বিভিন্ন বাগানবাড়ি যেন আরেক বিনোদন কেন্দ্র। এসব বাগানবাড়িতে অবকাশযাপন করছেন সমাজের উঁচুতলার মানুষ।
সাভারের থিমপার্ক ফ্যান্টাসি কিংডম ও নন্দন পার্কে দর্শনার্থীদের ভিড় চোখে পড়ার মতো। অনেকে দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে অপেক্ষার পর ফিরে গেছেন পরে আবার আসবেন বলে। দর্শনার্থীরা বিভিন্ন রাইডে চড়তে লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষার পর নির্ধারিত রাইডে চড়তে সমর্থ হন। সিরাজগঞ্জ থেকে আসা কলেজ শিক্ষক শামসুল হক ও তার স্ত্রী শায়লা পারভীন জানান, বিকাল ৪টায় ফ্যান্টাসি কিংডম গেটে পৌঁছে তারা সন্ধ্যা ৬টায় ভেতরে ঢুকতে সমর্থ হন। প্রায় একই কথা জানালেন রাজধানীর ধানমন্ডির একটি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলের শিক্ষিকা জেসিকা আফরিন। তিনি জানান, দুই বাচ্চা ও পরিবারের সদস্যদের নিয়ে দুপুর একটায় পার্কে প্রবেশ করার পর বিকাল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত মাত্র ৩টি রাইডে বাচ্চারা চড়তে পেরেছে। এত ভিড়ের মধ্যেও বাচ্চারা পার্কটিতে এসে দারুণ মজা করেছে বলে এ শিক্ষিকা জানান। বান্দরবানের বাসিন্দা শিরিন চাকমা, টিডি চাকমা, ম্যাম্যা খিসা, প্রসিত মুরং পার্কটির সৌন্দর্যে মুগ্ধ বলে জানান। ফ্যান্টাসি কিংডমের মিডিয়া ম্যানেজার এম মাহফুজুর রহমান আলাপকালে জানান, তাদের পার্কে সব রাইডে ভিড় রয়েছে। তবে ওয়াটার কিংডম, রোলার কোস্টার, শান্তামারিয়া, ম্যাজিক কার্পেট, জায়ান্ট গ্লুমসহ বেশ কয়েকটি রাইডে দর্শনার্থীদের দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষার পর চড়তে হচ্ছে।
নন্দন পার্কে ঘুরেও দেখা গেছে একই দৃশ্য। পার্কে প্রবেশের জন্য দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করতে হচ্ছে দর্শনার্থীদের। ভেতরে বিভিন্ন রাইডে চড়তে টিকিট সংগ্রহের পর দিতে হয় লম্বা লাইন। অধিকাংশ রাইডে যেন মানুষের মিছিল। এ পার্কে বেড়াতে আসা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিকতা বিভাগের ছাত্রী আসিফা বিনতে জামান জুঁই ও তার বান্ধবী কানিজ পারভীন ইসিকা জানান, নন্দন পার্ক অন্য পার্কের চেয়ে বেশ খোলামেলা। তাই এখানে বেড়ানোর মজা আলাদা। নন্দন গ্রুপের হেড অব মার্কেটিং মেজর (অব.) সাকেব জানান, তাদের পার্কের ওয়াটার ওয়ার্ল্ড, কেবল কার, রোলার কোস্টারসহ বেশ কয়েকটি রাইডে চড়তে দর্শনার্থীদের দীর্ঘ লাইনে অপেক্ষা করতে হচ্ছে।
সাভারে রয়েছে মনোরম কারুকার্যশৈলীতে তৈরি লাখো শহীদের স্মরণে জাতীয় স্মৃতিসৌধ। ঈদ-পূজা-পার্বণসহ বিভিন্ন আনন্দ উত্সবে মানুষ দলবেঁধে ভিড় করেন এখানে। ঈদের আমেজে প্রতিদিন শত শত দর্শনার্থী ভিড় করছেন জাতীয় স্মৃতিসৌধে। এছাড়া আশুলিয়া ভ্রমণ স্পটে নৌকা ও ট্রলারযোগে ঈদ আনন্দে তারা ঘুরে বেড়াচ্ছে। ভ্রমণপিপাসুরা ঘুরে বেড়াচ্ছে সাভার সেনানিবাস নিয়ন্ত্রিত মিনি চিড়িয়াখানায়, বংশাই নদীতে ছোট শত শত কোষা নৌকাযোগে। বিভিন্ন বাগানবাড়ি যেন আরেক বিনোদন কেন্দ্র। এসব বাগানবাড়িতে অবকাশযাপন করছেন সমাজের উঁচুতলার মানুষ।