About

ABC Radio

Blogger news

natok

Read more

রোমাঞ্চকর ও ঝুঁকিপূর্ন পেশা তিমি শিকার

খুব বেশি দিন আগের কথা নয় ১৮০০ সালেও মহাসাগরগুলোর বুকে তিমি শিকারি জাহাজগুলো ঘুরে বেড়াত। সভ্যতার পালাবদলে এখন আর আগের সেই পালতোলা কাঠের জাহাজ আর হাত দিয়ে নিক্ষেপ করার হার্পুন দেখা না গেলেও আধুনিক জাহাজে যন্ত্রচালিত হার্পুনদিয়ে এখনও কিছু তিমি শিকার করা হয়। আগে তিমির তেলে তৈরি হত মোমবাতি। তেলের ব্যবসার জন্য শিকার করা হত ঝাঁকে ঝাঁকে তিমি।
sperm whale
স্পার্ম তিমি
পালতোলা জাহাজে হস্তনিক্ষিপ্ত হার্পুন দিয়ে তিমি শিকার অভিযান ছিল রোমান্সকর, উত্তেজনাপূর্ন আর বিপজ্জনকতো বটেই। শিকারে বেরিয়ে এক একটি জাহাজ ৫-৬ মাস এমনকি কয়েক বছরও সাগরে কাটিয়ে দিত। এরপর একদিন ফিরে আসত যেখান থেকে যাত্রা শুরু করেছিল সেই মূল বন্দর এ।
তিমি শিকার এ বেরুনোর আগের মূহুর্তগুলো খুবই ঝামেলার মধ্য দিয়ে কাটে। সাগরের বুকে দীর্ঘদিন কাটানোর জন্য সব ধরনের জিনিসপত্র সাথে নিতে হয়। জাহাজকেও মেরামত করে দীর্ঘ যাত্রার উপযোগী করে তোলা হয়। এগুলো করতে কেটে যায় অনেক দিন। এরপর সুবিধামত একদিন বন্দর ত্যাগ করে জাহাজ। শুরু হয় তিমির পিছনে ছুটে চলার শ্বাসরুদ্ধকর ক্লান্তিহীন যাত্রা।
জাহাজ বন্দর ত্যাগ করার সাথে সাথে একজন লোক তুলে দেয়া হয় জাহাজের মাস্টহেড এ। মাস্টহেড হল জাহাজের মাস্তুলের সাথে ঝোলানো একরকম ঝুড়ির মত। জাহাজের ডেক থেকে অনেক উপরে মাস্টহেড এ বসে তিমির প্রতি নজর রাখা হয়। মাস্টহেড থেকে সংকেত দেয়া হলে নির্দিস্ট দিকে তিমির পেছনে ছুটতে থাকে জাহাজ।
বন্দর থেকে বেরিয়ে এসে দুই-একদিন সাগরে ঘুরলেই যে কয়েকটা তিমির দেখা পাওয়া যাবে এমনি সাধারনত ঘটে না। অনেক সময় দেখা যায় দীর্ঘদিন ঘুরার পরও কোন তিমি চোখে পড়ে না। মূলত তিমির খাবার থাকে যেখানে সেখানেই সাধারনত তিমির দেখা পাওয়া যায় বেশি। আর তিমি শিকারিরা সেদিকেই তাদের জাহাজ ছোটায়।
whaling
এরপর হয়ত দেখা পাওয়া যায় এক ঝাঁক তিমির। মাস্টহেড থেকে চেঁচিয়ে ওঠে ক্রু এবং দিক নির্দেশনা দেয়। কখনোবা জাহাজের কাছাকাছি ভেসে ওঠে তিমি। তখন ডেকে দাঁড়ানো নাবিকরাই প্রথমে তিমি দেখতে পায়। তিমির কাছাকাছি গিয়ে জাহাজের গতি কমানো হয়। এরপর জাহাজ থেকে নামানো হয় ছোট কয়েকটি নৌকা। প্রতিটি নৌকায় প্রধানত দুইজন ব্যাক্তি থাকে। একজন প্রধান তিমি শিকারি, আর আরেক জন হার্পুনার। এছাড়াও কয়েকজন থাকে নৌকা এগিয়ে নেয়ার জন্য। হার্পুনার হল যে ব্যাক্তি তিমির দিকে হার্পূন ছুঁড়ে মারে আর প্রধান শিকারি হাল ধরে এবং নির্দেশনা দেয়। তীব্র চিৎকার চেঁচামেচি করে হার্পুনাররা ছুটন্ত তিমিটিকে ঘাবড়ে দেয়ার চেস্টা করে। এরপর সুবিধামত সময়ে ছুঁড়ে মারা হয় হার্পুন।
harpoon
হার্পুন
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে একবারের নিক্ষেপে তিমির মত বিশাল আকৃতির প্রানীকে মারা সম্ভব হয় না। তাই কয়েকটি হার্পুন নিক্ষেপ করা। অনেক সময় হার্পুন বিদ্ধ অবস্থায় তিমি পালিয়ে যায়। আর সঠিকভাবে কয়েকটি হার্পুন নিক্ষেপ করতে পারলে মারাও যায়। এরপর শুরু হয় মৃত তিমিকে বাঁধার কাজ। এটা করতে প্রায় ১০-১৫ জন লোক প্রয়োজন হয়। বাঁধা শেষ হলে তিমিকে টেনে জাহাজের কাছে নিয়ে আসা হয় এবং মাথা আলাদা করে শরীরের অংশটুকু ফেলে দেয়া হয়। কি ভাবছেন ?? মূল দেহ ফেলে দিলে তেল পাওয়া যায় কোথায় ? আসলে তিমির মাথাতেই থাকে তেল।
মানুষ এবং তিমির আকৃতির তুলনামূলক চিত্র
তেল এর জন্য সাধারনত স্পার্ম তিমি শিকার করা হয়। কারন এর বিশাল মাথায় থাকে উন্নত মানের তেল। বিশাল আকৃতির তিমির মাথা কাটা সহজ কথা নয়। দেহ থেকে মাথা কেটে আলাদা করার জন্য শুরুতেই ১০-১২ ইঞ্চি পুরু চামড়া কাটতে হয়। এই চামড়াকে বলা হয় ব্লাবার। তিমির মাথা সাধারনত জাহাজের পাশে পানিতে রেখেই কাটা হয়। এই সময় মাথার অর্ধেক ডুবে থাকে পানিতে। তিমির মাথার আকৃতি একটু অদ্ভুত। এর চোয়াল থাকে মাথার নিচের দিকে। আর স্পাউটের ফুটো রয়েছে মাথার উপরে আর চোখ ও কান দুপাশে। তিমির মাথা তাদের শরীরের তুলনায় বিশাল আকৃতির হয়। প্রাপ্ত বয়স্ক স্পার্ম তিমি অথবা নীল তিমির মাথা বিশ ফুটের বেশি বড় হয়। আর এই বিশাল আকৃতির মাথার ভেতরেই থাকে চমৎকার তেল। হাতলওলা ধারাল কুড়াল নিয়ে তিমির মাথায় নেমে পড়ে কোন একজন হোয়েল ম্যান। এরপর মাথায় একটা গর্ত করে বালতি দিয়ে তোলা হয় তিমির তেল। কাঁচা দুধের মত দেখতে এই পদার্থের নাম স্পার্মাসেটি যেটিকে আমরা তিমির তেল বলে জানি। ছোট ছোট বালতিতে করে স্পার্মাসেটি তুলে ঢালা হয় বড় একটি বালতিতে। এরপর এই বালতি জাহাজের ডেকে তুলে নিয়ে বড় আকৃতির পিপেতে ভরে রাখা হয়।
একটা তিমির তেল সংগ্রহ করার কাজ শেষ হলে শুরু হয় আরেকটির সন্ধান। তিমি শিকার করতে গিয়ে বড় ধরনের দুর্ঘটনারও শিকার হোত অনেক জাহাজ। হোয়েলম্যানদের ছোট নৌকাগুলো তিমির কাছাকাছি গেলে অনেক সময় তিমির লেজের বাড়িতে ভেঙ্গে চৌরির হয়ে যেত।
হোয়েল লাইনের সংগে জড়িয়ে গিয়েও অনেক নাবিক মারা যায়। সবচেয়ে বড় দূর্ঘটনা যেটি ঘটতে পারে যদি তিমি পালিয়ে যাবার বদলে গোটা জাহাজকে আক্রমন করে। আর দল বেঁধে আক্রমন করলে সেই জাহাজের তীরে ফিরে আসার সম্ভাবনা একেবারেই কম।
whale tail
তিমির লেজ
এইতো গেল আগেকার দিনের তিমি শিকারের কথা। আধুনিক যুগে যন্ত্রনিক্ষিপ্ত হার্পুন দিয়েও তিমি শিকার করা হয়। তবে এখন আর ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে তিমি শিকার করা হয় না। আগের মত তিমি শিকার চলতে থাকলে এতদিনে হয়ত আরও অনেক প্রানীর মত তিমিও বিলুপ্ত হয়ে যেত এই পৃথিবী থে

Read more

ফ্রি ডাউনলোড বাংলা ভয়েজ ঘড়ি

ফ্রি ডাউনলোড বাংলা ভয়েজ ঘড়ি ।
আমরা যখন কম্পিউটারে কাজ করি তখন হয়তবা ঘড়ির টাইম দেখার সময় থাকে না তাই এ ঘড়িটি ডাউনলো উপকার আসে কেননা এই ঘড়ি টি আপনাকে  কিছুখন পর পর সময় বলে দিবে।



DownLoad

Read more

BD ADDA

Read more

ব্লগের নিচে অতিরিক্ত কলাম তৈরি করার পদ্ধতি



এর আগে আমরা ব্লগার.কম ব্লগে আরেকটি সাইডবার তৈরি করার পদ্ধতি শিখেছি। আশা করি আপনারা সফলভাবেই নিজেদের ব্লগে অতিরিক্ত একটি সাইডবার তৈরি করতে পেরেছেন। আজ আসুন জেনে নিই কিভাবে ব্লগের নিচে কয়েকটি কলামের বটমবার (Bottom bar for bottom columns) তৈরি করা যায়।

ব্লগের নিচে বটমবার থাকলে বেশ কিছু দিক দিয়ে সুবিধা আছে। "বাংলা হ্যাকস" ব্লগের নিচে দেখুন।
how to create 3 column on the bottom of blogger blogspot blog
তিন কলামের একটি বার আছে। এখানকার কলামগুলোতে আমি গুরুত্বপূর্ণ কিছু গেজেট ও লিংক রেখে দিয়েছি। ফলে ব্লগের দুইপাশের সাইডবারের আকার দৃষ্টিকটুভাবে লম্বা হয়ে যায়নি। এরকম একাধিক (একের বেশি) কলাম আপনিও নিজের ব্লগে অন্যের দ্বারস্থ না হয়ে তৈরি করে নিতে পারেন। কিভাবে ব্লগের নিচে একাধিক কলাম তৈরি করা যায়, তাই আজ আমি বর্ণনা করবো।
How to create extra bottom columns on blogger blogspot blog. Here is the easiest method.
  • যথারীতি গুগল আইডি ও পাসওয়ার্ড দিলে লগইন হয়ে নিন।
  • Layout > Edit HTML ট্যাবে যেতে হবে। Expand Widget Templates এর পাশের চেকবক্সে টিক চিহ্ন দিতে হবে না।
  • ]]> লেখার উপরে নিচের কোডটি সম্পূর্ণ লিখে দিন।
  • /* bottom
    ==================== */

    #bottom {
    width: 970px;
    position: relative;
    clear:both;
    margin: 0 auto;
    color:#4E0038;
    float: left;
    background:#efefef;
    padding: 5px 0 5px 0;
    }

    #bottom h2 {
    padding: 4px;
    margin: 0 auto;
    color:#884218;
    background-color: #addfff;
    font-size: 100%;
    color: #ff0000;
    font-weight:bold;
    border-bottom: 1px solid #ffffff;
    letter-spacing: 0px;
    }

    #bottom ul {
    padding: 0;
    margin: 0;
    }

    #bottom ul li {
    line-height: 26px;
    list-style-type: none;
    border-bottom: 1px dashed #031c5d;
    }

    #bottom ul li a {
    display: block;
    padding: 0 10px;
    color:#062D4E;
    text-decoration: none;

    }
    #bottom ul li a:hover {
    background: #B1ACB1;
    padding-left:5px;
    }

    #bottom1 {
    width: 250px;
    float: left;
    padding-left:10px;
    }

    #bottom2 {
    width: 250px;
    float: left;
    padding-left:10px;
    }

    #bottom3 {
    width: 220px;
    float: left;
    padding-left:10px;
    }

    #bottom4 {
    width: 200px;
    float: left;
    padding-left:10px;
    }
  • সেভ করবেন না।
  • এখানে আপনার ব্লগের আকার বুঝে #bottom {width: 970px; এবং bottomগুলোর width পরিবর্তন করে নিন। এই পরিবর্তনটি একটু সতর্ক হয়ে করতেই হবে। না হলে ব্লগের আকার এলোমেলো হয়ে যেতে পারে। এছাড়াও color:#4E0038; এবং background:#efefef; ইত্যাদির কালার কোডকালার চার্ট দেখে পরিবর্তন করতে পারবেন। চারটির জায়গায় তিনটি কলাম চাইলে যে কোন একটি কলামের সম্পূর্ণ কোড অর্থাৎ #bottom4 {
    width: 200px;
    float: left;
    padding-left:10px;
    } সম্পূর্ণটুকু মুছে দিতে পারবেন। এখানে মুছে দিলে নিচের অংশেও মুছে দিতে হবে।
  • এবার আরও নিচে নেমে 
 লেখাটির ঠিক উপরে নিচের কোডগুলো বসিয়ে দিন।









  • আমি চারটি কলাম তৈরি করার কোড দিয়েছি। যদি তিনটি কলাম চান, তাহলে এই রকম একটি লাইন সম্পূর্ণ মুছে ফেলতে হবে।

  • আশা করি আমি সহজভাবে ব্লগার.কম এর ব্লগের নিচে অতিরিক্ত কলাম তৈরির পদ্ধতি বর্ণনা করতে পেরেছি। কোন জায়গায় খটকা থাকলে জানাতে ভুলবেন না যেন।

  • Read more

    ফ্রি ২০ টি ওয়েব ব্রাউজার, আপনি আমি কয়টির সাথে পরিচিত

    ফ্রি ২০ টি ওয়েব ব্রাউজার, আপনি আমি কয়টির সাথে পরিচিত?




    অনেক দিন আগে সামু ব্লগে একটি পোষ্ট দেখেছিলাম যে, কে কোন ব্রাউজার ব্যবহার করে, সেখানে শুধু কয়েকটি ব্রাউজারের নাম ই দেখেছি। আজ নেটে ঘুরতে ঘুরতে সন্ধান পেলাম ২০ টি ফ্রি ওয়েব ব্রাউজারের, আজকের আগে আমার জানাও ছিলনা যে এতো গুলি ব্রাউজার রয়েছে তাও আবার ফ্রি। আপনি আমি শুধু কয়েকটা ব্রাউজারের মধ্যেই সীমাবদ্ধ, আমারা যারা নতুনত্বে বিশ্বাসী, আমরা কি পারিনা নতুন কিছু ব্রাউজার ব্যবহার করতে? আর এমনতো কিছু নয় যে পয়সা দিয়ে কিনতে হচ্ছে ব্রাউজার গুলি, ব্রাউজার গুলি আমরা ফ্রী ই পাচ্ছি। ব্রাউজার গুলি বিষয়ে জানার জন্য হলেও আমরা ব্যবহার করে দেখতে পারি।

    জনপ্রিয় : 
    ততটা জনপ্রিয় নয় যে সব ব্রাউজার :

    Read more

    মোবাইলে বাংলা, তাও আবার ইউনিকোড সিস্টেম

    Image






















    কিছুদিন আগে কাজের খোজে বাড়ী ছাড়া হই, নেট ছাড়া আমি একদিনও ভালোভাবে থাকতে পারিনা..অথচ টানা প্রায় ৩ সপ্তাহ নেটে বসি নাই, কিন্তু মনের টান তো আর মানে না..তাই মোবাইলেই নেট নিলাম.. কিন্তু বাংলা ফোরামের লেখা তো দেখা যায় না… কি করি কি করি…. ঠিক ওই মুহুর্তে আমার এক বন্ধু অপেরা মিনি সফ্টওয়ার এর নামটা বলল। সেখানে ইউনিকোড ভিত্তিক বাংলা পড়া যায়..তবে লেখা যায় না….
    তাতে কি মোবাইলে বাংলা দেখা যাচ্ছে এটাইবা কম কিসে!!
    তো চলুন কিভাবে বাংলা দেখবেন, সেটা একবার দেখি..
    সর্বপ্রথমে আপনার মোবাইলের ইন্টারনেট কানেকশনটি সংযুক্ত করুন।
    প্রথমে http://www.operamini.com/ এখান থেকে ডাউনলোড করে নিন।
    তারপর এর মোবইলে ইনষ্টল করে নিন..
    এরপর মোবাইলের এড্রেসবার লিখুন “opera:config”..
    তারপর কিছু অপশন আসবে..সেখান থেকে “Use bitmap fonts for complex scripts” … no এর জায়গায় Yes দিয়ে save করে নিন।
    ব্যাস হয়ে গেল আপনার মোবাইলে বাংলা ইউনিকোড লেখা দেখার সিস্টেম

    Read more

    Kaspersky Anti Virus 2009 এর লাইসেন্স করুন ৬ মাসের জন্য পুরা ফ্রী!



    Image








    Kaspersky Anti Virus 2009 এরLicense key র জন্য এইলিংকে ক্লক করুন।
    এবার Activision code এ লিখুন 44UEA-CYRAJ-NMAV3-YXX4V।
    Customer ID ও Password বক্স খালি রাখুন Next ক্লিক করুন।
    Download Key বাটন চাপুন।
    Zip ফাইল থেকে key ফাইল Extract করুন।
    Kaspersky Anti Virus 2009  ঐ Key file দিয়ে Active করুন।
    ব্যাস কাজ শেষ।

    Kaspersky Anti Virus 2009 এই লিংক খেকে Download করুন।

    Read more

    fun vedio






    Download Now
      
      


                      

                      
    Download 4shared Desktop

        



    Read more

    Happy Birthday to BD Adda Chat Room

    Read more

    কবিতা ----ঝরে পড়া তাজা ফুল

    ''ঝরে পড়া তাজা ফুল''

    এভাবে ঝরে যাবে আর কত তাজা ফুল।
    পোঁকা-মাকড় আর হিংস জানোয়ারে ,
    ভরে গেছে আমারদের দেশটাতে।

    কখন মুক্ত হতে পারব এমন কঠিন যন্ত্রনা থেকে।
    যার কারনে ঝরেপড়ে, অকালে কত ফুঠান্ত ফুল
    মুক্তি দাও আমায় মুক্তি দাও
    কঠিন এ জ্বালা এ হিংস্র পোঁকামাকড়ের থাবা থেকে।

    জানিনা কেমন কীটনাশক ব্যবহার করলে 
    এমন যন্ত্রনা থেকে মুক্তি পাব আমি, আমার দেশ।

    সাম্যবাদী আর নারীবাদী লেখকেরা আজ
    মুখ বন্ধ করে, কলমে তালা মেরে 
    নাকে তেল লাগিয়ে ঘুমাচ্ছে অবিরাম।

    মনিনা মানব না এদেশে কোন পোঁকামাকড় রাখব না।
    হোক না সে ধনীর দুলাল।

    Read more

    আমরদেশ বন্ধ করে দেয়া বিচারের আগেই 'রায়' কার্যকর!

    ÔAvgvi †`kÕ eÜ K‡i †`qv wePv‡ii Av‡MB ÔivqÕ Kvh©Ki!


    Kvjvg AvRv` n AKj¨vÛ, wbDwRj¨vÛ †_‡K

    ZLb K¬vm GBU ev bvB‡b cwo| cov‡jLvi cvkvcvwk m‡Li ¶z‡` mvsevw`K wn‡m‡e Kzwóqv †Rjv m`i †_‡K cÖKvwkZ ÔmvßvwnK C¯úvZÕ cwÎKvi †fovgviv msev``vZv wn‡m‡e KvR Kwi| GK mKv‡j wnwogw`qv MÖv‡gi GK wiKkvPvjK Avgvi GK cwiwPZ †jv‡Ki m‡½ G‡m Kuv`‡Z-Kuv`‡Z e‡jbÑ Zvi eD Av‡Mi w`b AvZ¥nZ¨v K‡i‡Q Ges cywjk Zv‡K nZ¨vgvgjvi Avmvwg evwb‡q †R‡j cvVv‡bvi ûgwK w`‡q Zvi KvQ †_‡K cuvPk UvKv Av`vq K‡i‡Q, Avwg †hb G e¨vcv‡i GKUv wKQy Kwi| 

    †m Abymv‡i Avwg wbDR Kwi Ges Zv h_vixwZ C¯úv‡Z Qvcv nq| Gici GK `ycy‡i GKRb cywjk Kb‡÷ej evwo‡Z G‡m e‡jbÑ _vbvi Iwm mv‡ne Avgv‡K Zvi m‡½ †`Lv Ki‡Z e‡j‡Qb| H w`bB weKv‡j Zvi m‡½ †`Lv Ki‡j wZwb Avgv‡K H wiKkvPvj‡Ki evwo‡Z wb‡q hvb| wiKkvPvjK Avgv‡K †`LvgvÎ †mw`‡bi g‡ZvB Kvbœvq †f‡O c‡ob, wKš‘ m¤ú~Y© wecixZ K_v e‡jbÑ ÔAvwg‡Zv Avcbv‡K wPwbwb, Avwg‡Zv Kvi“K U¨vKv w`wbÕ| 

    wiKkvPvj‡Ki evwo †_‡K †ei n‡q Iwm mv‡ne Avgv‡K e‡jbÑ ÔAvwg GKRb ¶z‡` mvsevw`K, ZvB fyj wbDR K‡iwQ Ges H wbDRUv fyj wQjÕÑ GB g‡g© Avwg †hb GKUv ms‡kvabx Qvwc| 

    Iwm mv‡ne Av‡iv e‡jbÑ Ô†fovgviv kn‡i wdi‡Z Avgvi A‡bK ivZ n‡e, Avcwb GLb evwo (†fovgviv kn‡i) hv‡eb Kxfv‡e?Õ D‡jøL¨, wiKkvIqvjvi evwo hvIqvi mgq Iwm mv‡ne Avgv‡K †fovgviv †_‡K GKwU wR‡c K‡i wb‡q wM‡qwQ‡jb|

    †kl ch©šÍ MÖv‡gi ga¨w`‡q Avmv wbR©b †ijjvB‡bi Ici w`‡q †mB eq‡m Rxe‡bi cÖ_g cv †`qv †mB c‡_ cÖvq †cЇb GKNÈv †nu‡U mܨvi ci †mw`b evwo †cuЇQwQjvg| Z‡e H wbD‡Ri †Kv‡bv ms‡kvabx Qvwcwb|

    hv‡nvK, hw`I LyuR‡j G ai‡bi nvRv‡iv NUbvi mÜvb cvIqv hv‡e| †mw`‡bi †mB ¶y‡` mvsevw`‡Ki mvg‡b wiKkvIqvjvi Awfbq, Av`vj‡Z †kL nvwmbvi Rbmfvq †MÖ‡bW nvgjvi mvRv‡bv Avmvwg RR wgqvi Revbew›` Ges AvR‡Ki ˆ`wbK Avgvi †`k cwÎKvi fvicÖvß m¤úv`‡Ki wei“‡× ÔcÖKvkKÕ nvmgZ Avjx nvmyi `v‡qiK…Z gvgjvi g‡a¨ GK ai‡bi wgj Lyu‡R cvB|

    wKš‘ cywjk bv nq Zvi `yb©xwZ‡K XvKvi Rb¨ wiKkvIqvjv‡K mvRv‡jv| weGbwc miKvi nq‡Zvev `jxq ¯^v‡_© RR wgqvi Revbew›` iPbv K‡iwQj| wKš‘ eZ©gvb miKvi Kx Kvi‡Y nvmgZ Avjx nvmyi gvgjv mvRv‡e? GKUv cwÎKv eÜB K‡i †`‡e? 

    Avgiv Rvwb, mgvRZvwš¿K miKvi Zvi Kg©m~wP‡K mdj Kivi ¯^v‡_© wfbœgZ cÖKv‡ki gva¨g¸‡jv eÜ K‡i †`q (†hgbÑ Avgv‡`i †`‡k evKkvj K‡iwQj)| mvgwiK, GKbvqKZvwš¿K I ˆ¯^ivPvix miKvi ¶gZvq wU‡K _vKvi Rb¨ GUv K‡i| Avevi wewfbœ mgm¨vRR©wiZ m¼Uvcbœ miKviI wbi“cvq n‡q MYZvwš¿K AwaKvi Le© K‡i| 

    AvIqvgx jx‡Mi †bZ…Z¡vaxb eZ©gvb gnv‡RvU miKvi wK G wZb K¨vUvMwii †Kv‡bv GKUvi AvIZvq c‡o? wbðq bv| †Kbbv, G miKvi mgvRZvwš¿KI bv, GKbvqKZvwš¿K-ˆ¯^ivPvixI bv| m‡Zi gv‡mi miKv‡ii cÖ_g GKeQi‡Zv †ek fv‡jvB †M‡Q| kx‡Zi ci mviv‡`‡k Mig covi m‡½ m‡½ MZ cuvP gv‡m miKvi we`y¨r mgm¨vi Kvi‡Y wewfbœ m¼‡U c‡o‡Q| Z‡e wbi“cvq n‡q c‡o‡Q e‡j G‡Kev‡iB g‡b nq bv|

    Zvn‡j †Kb wgwWqv BDwbU eÜ n‡”Q? †`‡k nvRv‡iv gvgjv Av`vj‡Z eQ‡ii ci eQi Sz‡j _v‡K, wePvi m¤úbœ nq bv| A_P, nvmgZ Avjx nvmy gvgjv Kivi m‡½ m‡½, wePvi bv n‡ZB, ivq bv n‡ZB, iv‡qi ev¯Íevqb n‡q †Mj! Gme eyw× Kviv †`q? ZvivB G miKvi‡K †Wvev‡bvi Rb¨ h‡_ó| 

    miKvi †h †emiKvwi wUwf ÔP¨v‡bj IqvbÕ wbR D‡`¨v‡M eÜ K‡i w`‡q‡QÑ Ggb GKUv aviYv B‡Zvg‡a¨ Rbg‡b †gvUvgywU cÖwZôv †c‡q‡Q| hw`I Avgvi †`k, w`bKvjmn Gme wgwWqv BDwbU¸‡jvi wePiY †`‡ki GKwU we‡kl ivR‰bwZK †Mvôxi g‡a¨ mxgve×, Avgvi †`k eÜ nIqvq miKv‡ii B‡gR Av‡iv ¶zYœ n‡e, gnv‡RvU miKv‡ii jv‡fi †P‡q ¶wZ †ewk n‡eÑ G‡Z †Kv‡bv m‡›`n †bB|

    Read more

    কাঁদছে হাজারো হৃদয়/ শোকার্ত আমার বাংলাদেশ




    c„w_exi me‡P‡q fvwi wcZvi Kuv‡a mšÍv‡bi jvk| Avi †mB jvkwU e‡q wb‡”Qb mšÍvbnviv GK nZfvM¨ wcZv (ev‡g), GB wkïwUi jvk eB‡Z wM‡qI wbe©vK n‡q †M‡Qb GK `gKj Kg©x цdvKvm evsjv



    Read more

    blogspot ওয়েব কে ছোট করার পদ্ধতি

    আমরা অনেকেই blogspot এর ব্লক ব্যবহার করি ।
    কিন্তু blogspot এর ওয়েব  লিংক আমাদের অনেক বড় হয়ে থাকে যেমন; www.bdaddanet.blogspot.com
    আজ আমরা জানব কিভাবে blogspot এর ওয়েব লিংকটাকে আরো ছোট করা যায় যেমন- www.bdadda.tk
    এরকম ।

    তহলে আর কথা না বাড়িয়ে শুরু করে দেওয়া জাক।
    সর্ব প্রথমে  এখানে ক্লিক করুন
    দেখবেন নিচের ছবির মত একটি পেজ ওপেন হবে।
    এবার লাল দাগ দেওয়া Home ক্লিক করুন।
    দেখবেন নিচের ছবির মত আরেকটা পেজ অপেন হবে।


    এবার লাল দাগ দেওয়া
     
    Enter your URl here এর স্থানে আপনার পছন্দের লিংকটি লিখুন
    যেমনঃ www.bdadda.tk এর পর next a click

    এবার নিচের ছবির মত পেজ অপেন হবে।

    লাল দাগ দেওয়া free domain a click এর পর next  click 
    এবার নিচের ছবির মত আরেকটি পেজ অপেন হবে।

    your website URL এখানে আপনার blogspot এর ওয়েব লিংক টি বসিয়ে দিন। যেমন- www.bdaddanet.blgspot.com।
      your E-mail address এখানে আপনার ইমেল ঠিকানা লিখুন যেমন- ----------@gmail.com
     type the characters  you see in this pic there এখানে ছবির কোড গুলো নিচে বক্সে লিখুন  Next click।
    এবার নিচের ছবির মত আরেক টি পেজ খুলবে
    লাল দাগ দেওয় ঘর গুলো পুরন করুন। next click 
    এবার নিচের ছবির মত পেজ খুলবে।
    এখানে দেখবেন Your registration has succeeded লেখাটি আসার পর দয়া করে আপনার ইমেল অপেন করে Activate করে নিবেন।
    আশা করি এ নিয়ম দেখে আপনার blogspot এর ওয়েব এডেস টাকে সংক্ষিপ্ত করতে পারবেন।

    Read more

    মর্মস্পর্শকীয় ঘটনা



    text







    Aw†Ëd eÖrËQ GKxU hgd; WwËd D¦wk ZuekZw : mxfDx¥d xgU× I dwxoi xoKbwk
    eÖkwd XwKwk PwdL^wkeÖËlk xdiZlyËZ MZ kwËZ GK htwgp AxMíKwË¡ 217 Rd xdpZ I Ìbr অগনিত bˆ pËtËQd (MZkwZ 2Uwt G xkËewUê ÌlLw ejêìæ)„ AwpZËbk iËcø AìæZ 500  RËdk Agþÿw Awm‰wRdK„ xdpËZk ovLøw AwËkw gwrËZ ewËk gËl Awm‰w Kkw pËâQ„ MZkwZ Ìe#Ëd 9Uwk xbËK UÛwëofkiwk xgËýfwkËY GB AxMíKwË¡k oÔ¢ewZ pt gËl þÿwdyt oÔ¢ Rwdwt„ AwpZËbk XwKw ÌixWKøwl KËlR pwoewZwËlk gwdê BDxdËU hxZê Kkw pËtËQ„
    G xbËK pZwpZËbk þñRdËbk AwpwRwxkËZ MZkwËZ GlwKwk exkËgm hwky pËt IËV„ NUdwþÿl I XwKw ÌixWKøwl KËlR pwoewZwl GlwKwt eÖxlm I køwg ÌiwZwËtd Kkw pËtËQ„
    eÞZøqbmêykw Rwdwd, 42 dgwg KwUkwk ÌbËlwtwk owËpËgk gwxrk owiËd GKxU ÑgbÖøxZK UÛwëofkiwk MZ kwZ Ìe#Ëd 9Uwk xbËK pVwu xgËýfwxkZ pt„ Aw†Ëdk f×lxK QxrËt xQxUËt xgxhdí gwxrËZ xMËt eËr„ gwxr†Ëlwk xdPZlwt RÖZwk KwkLwdw awKwt ÌoLwËd kxqZ xgxhdí KøwxiKøwËlk KwkËY iÖpÔËZê Aw†d QxrËt eËr„ GK ejêwËt Aw†d xdtìèËYk gwBËk PËl jwt„ iÖpÔËZêk iËcø AwmewËmk 8-10xU gwxrËZ Aw†d QxrËt eËr„ Aw†d GZB bÛØZ QxrËt eËr Ìj, gwxr†Ëlwk gwxoëbwkw xKQÖ gÖËS IVwk AwËMB AwUËK eËrd Aw†Ëdk Kסlyk iËcø„ NUdwþÿl fwtwk owxhêËok ÌpW AxfËok ewËm pËlI okØ kwþæwk KwkËY Aw†d ÌdhwËZ ZwËbk jËaÄ ÌgM ÌeËZ pt„ fwtwk owxhêo Awowk AwËMB þÿwdyt ÌlwKRd Ìj jwk iËZw Aw†d ÌdhwËdwk KwËR ÌlËM jwd„ xKìç ZZqËY Aw†d eÞP¡ kÕe cwkY KËk„ G oit hgËdk ÌhZËk AwUËK erw gøx£ßkw Ìj ÌjhwËg ewËk xdËRËK kqwk Rdø Ìb#rwËb#xr ÂkØ KËk„ ÌKD Ìb#Ër AwZôkqw KkËZ xMËtI AxMíbˆ pd„ GB Agþÿwt ÌKD ÌKD kwþæwt ÌgxkËt MrwËZ awËKd„ AxMíbˆ ÌlwKRdËK þÿwdytkw bÛØZ pwoewZwËl Ìdtwk gøgþÿw KËkd„ gwxr†Ëlwk ÌhZk xbËt Ìgk pItwk hwËlw ÌKwËdw ea dw awKwt AËdËKB Ìgk pËZ ewËkdxd„ fwtwk owxhêo Ìgm KËtKxU lwm xo^xr ÌaËK D¦wk KËk„ GËZ ÌgwSw jwt, AËdK ÌPÄwk ekI Zwkw Ìgk pËZ ewËkdxd„
    Gk iËcø GKxU exkgwËkk xmÂop 11 Rd oboø g^wPwk Rdø QwËb IËVd„ fwtwk owxhêoKiêykw IB 11 RdËK Qwb ÌaËK iÙZ Agþÿwt D¦wk KËkd„
    G xbËK kwZ 11Uwk xbËK fwtwk owxhêo ‘Aw†d xdtìèËY GËoËQ’ gËl bwxg KkËlI Gk ekI hgd†Ëlw ÌaËK Ìc^wtw ÌgxkËt AwoËZ ÌbLw jwt„ hgd†Ëlwk ÌhZk ÌaËK Zwkw ÌiwU 13xU lwm D¦wk KËk„ Gk iËcø KËtKxU lwm xgKÚZ pËt ÌMËQ„
    xdpZËbk iËcø XwKw ÌixWKøwl KËlR pwoewZwËlk xoxdtk dwoê mwioÖdíwpwk (30), Zwk ÌiËt ÑPZy (9), AxbxZ (5) I pwowd xokwRy (35), dwxoiw (35), gwgÖ (22), oÖiwBtw (4), BxZ (14), odÖ (4), pwfow (4) dwËik 9 RdËK mdw£ß Kkw oºg pËtËQ„ gwxK e^wPRËdk exkPt Rwdw jwtxd„ ZwËbk iËcø AwU-dt gQËkk GKxU xm kËtËQ„
    Rwdw ÌMËQ, NUdwþÿËl GKxU xgËtk AdÖÅwd PlxQl„ xgËtk kwdíwgwdíw PlxQl UÛwëofkiwËkk xdËPB„ P×lwk Aw†Ëdk KwkËYI UÛwëofkiwkxU xgËýfwxkZ pËZ ewËk gËlI ÌKD ÌKD cwkYw KËkd„
    AwpZ ogwBËK XwKw ÌixWKøwl KËlR pwoewZwËlk gwdê BDxdËU hxZê Kkw pËtËQ„ Gk iËcø 80 RËdk Agþÿw Awm‰wRdK„ pwoewZwËlk dwoê I BëUwxdê Ww£ßwkËbk gwdê BDxdËU RkØxkxhx£ËZ Zlg Kkw pËtËQ„
    GB NUdwk ek gwdê BDxdËU xZl cwkËYk V^wB ÌdB„ ÌoLwdKwk GK dwoê Rwdwd, GB BDxdËU GZ iwdÖn AwËM ÌKwËdw xbd ÌbËLdxd„
    fwtwk owxhêo Rwdwt, ZwËbk AwUxU BDxdU NUdwk ekekB ÌoLwËd jwt„ G Qwrw eÖxlm-køwg NUdwk ekB ÌoLwËd QÖËU jwt„ Zwkw NUdwþÿËlk Awmewm GlwKw KWêd KËk kwËL„ gwBËkk ÌKwËdw iwdÖnËK ÌoLwËd eÞËgm KkËZ Ìbtw pËâQ dw„ GB NUdwk ek eÖËkw GlwKwk xgbÖøu I Møwo ovËjwM xgxâQdí KËk Ìbtw pËtËQ„
    G xbËK NUdwk ek XwKw ÌixWKøwl KËlR pwoewZwËl GK pÕbtxgbwkK Agþÿwk oÙxÄ pËtËQ„ xdpZËbk owxkg¦ lwm Awk AwpZËbk AwpwRwxkËZ pwoewZwËlk exkËgm hwky pËt DËVËQ„ GK owËa GZ ÌkwMyËK xPxKuow xbËZ xpixmi LwËâQd XwKw ÌixWKøwl KËlR pwoewZwËlk xPxKuoKkw„ pZwpZËbk mZ mZ þñRd xhr RiwËâQd pwoewZwËl„ GLËdw AËdËKk dwi-exkPt ewItw jwËâQ dw„ AwZôytþñRd ZwËbk xdKURdËK ÌL^wRwk ÌPÄw KkËQd„
    þñwþÿøiìèy Aw f i kØÉl pK, XwKw xoxU KkËewËkmËdk Ìitk owËbK ÌpwËod ÌLwKw, þÿwdyt Gixe Ìiwþæfw Rwlwl ixpDx¥d, xWGixe Kximdwk G ÌK Gi mxpbÖl pK NUdwþÿl exkbmêd KËkd„ Zwkw pZwpZËbk ÌbLËZ XwKw ÌixWKøwl KËlR pwoewZwËl jwd„
    pwoewZwËl lwËmk þæÔe : lwËmk þæÔËe exkYZ pËt jwËâQ XwKw ÌixWKøwl KËlR pwoewZwl„ iËMê lwm kwLwk þÿwd ÌdB„ lwm kwLwk Rdø xdxiêZ Awlwbw NkxUI exkeÔYê pËt ÌMËQ„ RkØxk xghwËMk gwkwëbwtI lwm Awk lwm„ GZ lwËmk iËcø ÌKwd lwmxU Kwk Zw L^ÖËR Ìgk Kkw iÖmxKl pËt eËrËQ„ þñRdkw ZwËbk exkxPZËbk LÖ^ËR Ìgk KkËZ Éixr ÌLËt erËQd„ ZwËbk owiwl xbËZ xpixmi ÌLËZ pËâQ pwoewZwl KZêÙeq I AwBdmÙáLlw gwxpdyk oboøËbk„ xKQÖ oit ÌjËZ dw ÌjËZB lwËmk ovLøw x§†Y pwËk ÌgËr PËlËQ„ iÙËZk ovLøw KZËZ GËo b^wrwt GUw xdYêt KkËZ ewkËQd dw fwtwk owxhêËok D¦wkKiêykw„ D¦wËkk Rdø Ìj fõøwËU eÞËgm KkËQd ÌoB fõøwU ÌaËKB D¦wk Kkw pËâQ lwm„ gwdê BDxdU ÌaËK xPxKuowcyd Agþÿwt G ejêìæ eÞwt 15 RdËK iÙZ Agþÿwt Ìgk Kkw pËtËQ„ AwËkw AËdËKk AgþÿwB Awm‰wRdK gËl iËd KkËQd xPxKuoKkw„
    gwdê BDxdËUk GKRd xoxdtk xPxKuoK gËld, 20 gQËkk Ww£ßwxk RygËd ZwËK Gid iiêwxìæK exkxþÿxZËZ erËZ ptxd„ AxMíKwË¡k xghyxnKw ÌbËL pZh¹ pËt ÌMËQd þÿwdyt Gixe Ìiwþæfw Rwlwl ixpDx¥d„ xZxd gËld, Gid exkxþÿxZËZ erËZ pËg xZxd KùedwI KkËZ ewËkdxd„ xZxd GKejêwËt ÌK^Ëb ÌfËld„
    Zbìæ KxixU MVd : G NUdw ZbËìæ þñkwÄÛ iìèYwlËtk AxZxk£ß oxPg BKgwl ÌpwËod ÌP#cÖkyËK eÞcwd KËk eÖxlm I fwtwkowxhêo KiêKZêwËbk xdËt xZd oboøxgxmÄ GKxU KxixU MVd Kkw pËtËQ„
    eÞcwdiìèy I xgËkwcyblyt ÌdZwk ÌmwK : AxMíKwË¡ pZwpËZk NUdwt Mhyk ÌmwK eÞKwm KËkËQd eÞcwdiìèy ÌmL pwxodw I xgËkwcyblyt ÌdZw ÌgMi LwËlbw xRtw„ GK ÌmwKgwZêwt eÞcwdiìèy AwpZËbk oÖxPxKuowk Rdø pwoewZwl KZêÙeqËK xdËbêm xbËtËQd„ ÌoB owËa gËlËQd, AwpZËbk xPxKuowk ZbwkxK xZxd xdËRB KkËgd„ xZxd xdpZËbk kÕËpk iwMxfkwZ Kwidw KËk ÌmwKoìæ® exkgwËkk eÞxZ Mhyk oiËgbdw RwxdËtËQd„
    XwKw ÌixWKøwËl LwËlbw xRtw : GxbËK pZwpZËbk ÌbLËZ xgËkwcyblyt Ìd¢y ÌgMi LwËlbw xRtw MZ kwZ 1Uw 55 xixdËU XwKw ÌixWKøwl KËlR pwoewZwËl jwd„ xZxd xdpZËbk kÕËpk iwMxfkwZ Kwidw KËkd Ggv ZwËbk ÌmwKoìæ® exkgwËkk eÞxZ AwìæxkK oiËgbdw Rwdwd„ G Qwrw AwpZËbk bÛØZ oÖþÿ pËt IVwk Rdø Awlöwpk kpiZ Kwidw KËkd

    Read more

    ক্রসফায়ারে' আমার দেশ?

    সরদার আবদুর রহমান : দৈনিক আমার দেশ কি ক্রসফায়ারে পড়লো ? দেশে আইনের ছদ্মাবরণে যখন নানা বেআইনী কর্মকান্ড ঘটে চলেছে তখন সর্বশেষ আমার দেশ বন্ধ করে দেয়ার ঘটনাকে অনেকেই ক্রসফায়ারের সঙ্গে তুলনা করছেন। একটি বৈধ রাজনৈতিক দলের মিছিল-সমাবেশ বন্ধ করতে ১৪৪ ধারার যাচ্ছেতাই ব্যবহার চলছে। আর সরকারের পক্ষ থেকে দেশে কোন ক্রসফায়ার বা বিচারবহির্ভূত হত্যাকান্ড নেই বলে দাবী করা হচ্ছে। অথচ আইনের মারপ্যাঁচেই এই কান্ড ঘটে চলেছে অব্যাহতভাবে। অন্যদিকে, উচ্চ আদালত হঁশিয়ারী দিয়েছে, ‘পুলিশ হেফাজতে হত্যাকান্ড সহ্য করা হবে না।'
    তড়িঘড়ি করে আমার দেশ বন্ধ করে দেয়ায় অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন, প্রকাশক হাসমত আলী যদি সত্যি সত্যি স্বেচ্ছায় কোন প্রতারণা মামলা করে থাকেন তবে এর সঙ্গে রাতারাতি পত্রিকার ডিক্লারেশন বন্ধ করে দেবার এবং প্রেস সীলগালা করে দেবার সম্পর্ক কি? মামলা হলে তা আইনের ভিত্তিতে আদালতে মোকাবেলা হবে। মাহমুদুর রহমান দোষী প্রমাণিত হলে তাঁর সাজা হবে। কিন্তু একজন ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে একটি প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয়ার এবং তার শত শত কর্মীকে পথে বসানোর এ কোন্ বিস্ময়কর প্রবণতা! আর আমার দেশ পত্রিকার মালিক তো একা মাহমুদুর রহমান নন। তিনি মালিকদের একজন এবং তিনি ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন মাত্র। আর প্রকাশক হিসেবে হাসমত আলীর নাম ব্যবহার করার জন্য দায়ী কি মাহমুদুর রহমান? তারা তো প্রকাশকের নাম পরিবর্তনের জন্য যথাযথ প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে সরকারের সংশ্লিষ্ট মহলের কাছে আবেদন করে রেখেছেন। সেই আবেদনকে ঝুলিয়ে রেখে নিজেদের দায়িত্বহীনতার দায়ভার আরেকজনের উপর চাপিয়ে তাকে ঘায়েল করার এই কৌশল মানুষের কাছে নগ্নভাবে প্রকাশ হয়ে গেছে।
    প্রিন্টিং প্রেস এন্ড পাবলিকেশন্স এ্যাক্ট-১৯৭৩ এর ১১ ধারায় বলা হয়েছে ‘মুদ্রাকর বা প্রকাশক ৬ মাসের অধিককাল বাংলাদেশের বাইরে অবস্থান করলে, বাংলাদেশ ত্যাগের পূর্বেই তার অনুপস্থিতকালীন দায়িত্ব পালনকারী ব্যক্তির নাম এবং ঐ ব্যক্তির সম্মতিসূচক বিবরণী লিখিতভাবে জেলা প্রশাসক বরাবর দাখিল করতে হবে। অন্যথায় সংবাদপত্রের ডিক্লারেশন বাতিল বলে গণ্য হবে। ২০(ক) ধারায় বলা হয়েছে, কোন সংবাদপত্র অশালীন বা অশ্লীল বক্তব্য প্রকাশ করলে সরকার সেই সংবাদপত্র বাজেয়াপ্ত করতে পারবে।' আইনজ্ঞরা বলছেন, ন্যয়বিচারের দাবী হচ্ছে, কোন পত্রিকার ডিক্লারেশন বাতিল করতে হলে এজন্য সংশ্লিষ্ট পত্রিকা কর্তৃপক্ষের কাছে যথাযথ অভিযোগ উত্থাপন করতে হবে এবং সত্মোষজনক জবাব দানের সুযোগ দিতে হবে। যদি যথাযথ তদন্তের পর দেখা যায় যে পত্রিকাটি নিয়মিত প্রকাশনায় ব্যর্থ হচ্ছে সে ক্ষেত্রে ডিক্লারেশন বাতিলের জন্য নোটিশ দিয়ে যৌক্তিক সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। এসবের কিছুই না করে এক রাতের মধ্যে একটি পত্রিকার ডিক্লারেশন বাতিল করে দেয়ার ঘটনা স্বৈরতান্ত্রিক আচরণ ছাড়া আর কিছু হতে পারে না বলে পর্যবেক্ষকরা মনে করেন।
    আমার দেশ বন্ধ করে দেয়াটা ১৯৭৫ সালের স্টাইলের অনুকরণমাত্র বলে মনে করেন সংবাদপত্রসেবীরা। এটা বিচার না করেই হত্যাকান্ডের শামিল। দেশে আইনের অপব্যবহার করে বিরোধীদল দমনের যে ধারা পুনরায় শুরু হয়েছে এটি তারই অংশ। বিরোধীদলকে দমনের জন্য যেমন চলছে ৫৪ ধারা, ১৪৪ ধারা ও রিমান্ডে নেয়ার আইনী ধারার অপব্যবহার, তেমনি একটি ব্যক্তিগত মামলাকে ব্যবহার করে সরকার-সমালোচক পত্রিকার প্রকাশনা বন্ধ ও প্রেস সীলগালা করা এবং সাংবাদিকদের নামে ঢালাও মামলা করার নজির সরকার স্থাপন করছে অবলীলায়। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার দশা তা হলে কী দাঁড়াবে! সরকারের এই আচরণে ভীত, সন্ত্রস্ত ও হতাশাগ্রস্ত গণতন্ত্র চর্চায় বিশ্বাসী, বাকস্বাধীনতাকামী ও উদার মনের মানুষেরা। সরকার কি হতাশা তৈরীতেই আগ্রহী?

    Read more

    আমার দেশ বন্ধের পাঁয়তারা : মাহমুদুর রহমানকে গ্রেফতারের প্রক্রিয়া : বাকশালী কায়দায় পত্রিকা বন্ধ করা হচ্ছে

    আমার দেশ বন্ধের পাঁয়তারা : মাহমুদুর রহমানকে গ্রেফতারের প্রক্রিয়া : বাকশালী কায়দায় পত্রিকা বন্ধ করা হচ্ছে

    স্টাফ রিপোর্টার
    দৈনিক আমার দেশ পত্রিকা বন্ধ ও পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে গ্রেফতারের পাঁয়তারা চালাচ্ছে সরকার। এরই অংশ হিসেবে পত্রিকার প্রকাশক আলহাজ হাসমত আলীকে গতকাল সকালে জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা (এনএসআই) সংস্থার অফিসে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে প্রায় ৫ ঘণ্টা আটকে রেখে তাকে দুটি দরখাস্ত স্বাক্ষরে বাধ্য করা হয়। এর একটি তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বরাবরে এবং অপরটি ঢাকার জেলা প্রশাসক বরাবরে লেখা। এরপর বিকালের দিকে তাকে ছেড়ে দেয়া হলেও ঢাকার বাইরে যেতে বারণ করা হয়েছে এবং প্রয়োজনে আবারও ডেকে নেয়া হবে বলে জানিয়ে দেয়া হয়েছে। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা থেকে ৭টার মধ্যে তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানায় মামলাটি দায়ের হয়। সিআরপিসি’র ৪১৯, ৪২০ ও ৫০০ ধারায় মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে প্রতারণার ও প্রকাশনা জোর করে অব্যাহত রাখার অভিযোগ আনা হয়েছে। প্রায় একই সময়ে মাহমুদুর রহমানের গুলশানের বাসায় গিয়ে পুলিশ তাকে খোঁজাখুঁজি করে। আমার দেশ কার্যালয়ে সন্ধ্যার পর একদল সাদা পোশাকধারী পুলিশ মাহমুদুর রহমানের গাড়ি ঘিরে রাখে। এ সময় মাহমুদুর রহমান অফিসে তার পেশাগত দায়িত্ব পালন করছিলেন।
    আমার দেশ-এর বিরুদ্ধে সরকারের ষড়যন্ত্রের খবর মিডিয়ার মাধ্যমে দ্রুত দেশে বিদেশে ছড়িয়ে পড়েছে। আমার দেশ-এর সম্পাদক ও সংবাদ কর্মীদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করতে বিকাল থেকেই পেশাজীবী, রাজনৈতিক কর্মীসহ সর্বস্তরের মানুষ আমার দেশ অফিসে আসতে শুরু করেন। রাতে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত সাংবাদিক, পেশাজীবীসহ বিভিন্ন পর্যায়ের মানুষ আমার দেশ কার্যালয়ে এসে পত্রিকার পাশে থাকার ব্যাপারে তাদের সংহতি প্রকাশ করেন। এর আগে বিকালে আমার দেশ কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে মাহমুদুর রহমান বলেছেন, বর্তমান সরকার তার ফ্যাসিবাদী আচরণের মাধ্যমে সংবাদপত্রের কণ্ঠরোধ করতে চায়। ইতোমধ্যে তারা দুটি টেলিভিশন চ্যানেল বন্ধ করেছে। এখন দৈনিক পত্রিকা আমার দেশ বন্ধ এবং আমাকে গ্রেফতার করার ষড়যন্ত্র করছে। এই অবস্থায় তিনি দলমত নির্বিশেষে সংবাদমাধ্যম ও সংবাদকর্মীদের এই হীন চক্রান্তের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান।
    তিনি বলেন, জরুরি সরকারের সময়ে যেভাবে বিভিন্ন জনকে উঠিয়ে নিয়ে কাগজে সই করতে বাধ্য করা হতো গতকাল সকালে আমাদের প্রকাশক আলহাজ্ব হাসমত আলীকে তার বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ওই সময়ে প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ব্যবসায়ী নূর আলী, আজম জে চৌধুরীরা মামলা করেছিলেন। সেনা সমর্থিত মইনুদ্দীন-ফখরুদ্দীনের ১/১১-এর সরকারের কথা মনে করিয়ে দেয়। ওই সরকার যে পদ্ধতি শিখিয়েছে বর্তমান সরকার তা-ই অনুসরণ করছে। ওই সময়ের মতোই তারাও হাসমত আলী সাহেবকে ধরে নিয়ে কাগজে সই করে আমার বিরুদ্ধে মামলা দিতে চাইছে।
    হাসমত আলীর কাছ থেকে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করার বিষয়ে লিখিত নেয়া প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জবাবে মাহমুদুর রহমান বলেন, এই সরকার কোন আইনের তোয়াক্কা করে না। তারা আইন মানে না। রিমান্ড, ক্রসফায়ার, নারী নির্যাতন, রাজনৈতিক নিপীড়ন, গুপ্তহত্যাসহ বিভিন্ন প্রসঙ্গে আমার দেশ শক্ত অবস্থান নিয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর ছেলেসহ সরকারের উপদেষ্টা, মন্ত্রী এমপিদের দুর্নীতির খবর আমার দেশ-এ প্রকাশিত হচ্ছে। এ কারণে বর্তমান সরকার আমার দেশের বিরুদ্ধে ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেছে। তারা চাইছে আমার দেশের কণ্ঠ রোধ করে একদলীয় বাকশাল কায়েম করতে। হাসমত আলীকে কেন ধরা নেয়া হবে প্রয়োজনে মাহমুদুর রহমানকে ধরে নিয়ে যাক, হাসমত আলী সেটা জানতে চেয়েছেন কিনা এই প্রসঙ্গে মাহমুদুর রহমান বলেন, তিনি এতটাই ভীত হয়েছিলেন যে তিনি কোন প্রশ্ন করতে পারেননি।
    মাহমুদুর রহমান বলেন, আমি অতি দুর্দিনে এই পত্রিকার দায়িত্বভার গ্রহণ করি। এই পত্রিকার দায়িত্বভার গ্রহণের সময় ৪০০ সংবাদকর্মী প্রায় এক বছরের বেশি সময় ধরে বেতনভাতা পাচ্ছিল না। তখন সাংবাদিকদের অনুরোধেই আমি এই পত্রিকার দায়িত্ব নেই। এর আগে সাংবাদিক ও সম্পাদক হিসেবে আমার কোন পরিচয় ছিল না। আমি ছিলাম একজন কলাম লেখক।
    এই পত্রিকার একটি ধারা আছে। তাহলো স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বের পক্ষে কথা বলা। স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশকে তুলে ধরা। কিন্তু এই পত্রিকার অনেক সংবাদই সরকারের অনুকূলে যাচ্ছে না এবং তাদের জন্য সুখকর হচ্ছে না। তাই আমি এখন ৩১টি মামলায় আসামি হয়ে গ্রেফতারের জন্য অপেক্ষা করছি। তিনি বলেন, আজকের যে ন্যক্কারজনক ঘটনা কোনো গণতন্ত্রের নাম আছে এমন কোনো দেশেও এটা ঘটতে পারে না। এই সরকার বিচার বিভাগ ও প্রশাসনকে দলীয়করণ করেছে। আমার দেশকে কুক্ষিগত করার ষড়যন্ত্র করছে।
    মাহমুদুর রহমান সাংবাদিকদের জানান, সকাল ৯টার দিকে আমাদের প্রকাশক আলহাজ্ব হাসমত আলীকে এনএসআই ধরে নিয়ে যায়। এ খবর শুনে আমার দেশ-এর সিনিয়র সাংবাদিক তার ফোনে কয়েক দফায় যোগাযোগের পর এক পর্যায়ে তিনি জানান, তিনি বিপদে আছেন, এনএসআই অফিসে তাকে নিয়ে আসা হয়েছে। আমার দেশ-এর ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। দুটি দরখাস্তে স্বাক্ষর করার জন্য তাকে আটকে রাখা হয়েছে। ঘন্টা দুয়েক পর তিনি জানান, তার কাছ থেকে দুটি কাগজে সই নেয়া হয়েছে। তার একটি ঢাকার জেলা প্রশাসককে ও অপরটি তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বরাবরে লেখা।
    মাহমুদুর রহমান জানান, এনএসআই অফিস থেকে বের হওয়ার পর হাসমত আলীর সঙ্গে তিনি আমার দেশ পত্রিকা অফিস থেকে ফোনে কথা বলেছেন। তিনিও তার কাছে ঘটনার বিবরণ দিয়েছেন। মাহমুদুর রহমান বলেন, হাসমত আলী সাহেব জানিয়েছেন তিনি যতটুকু দেখতে পেরেছেন তার কাছ থেকে স্বাক্ষর নেয়া দুটি কাগজে লেখা রয়েছে, তিনি আমার দেশের প্রকাশক নন। জোর করে তার নাম ছাপা হচ্ছে। এ ব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়ার জন্য বলা হয় আবেদনে।
    মাহমুদুর রহমান জানান, সরকারের এসবি ও ডিএফপির ক্লিয়ারেন্স সত্ত্বেও দীর্ঘদিন থেকে আমার দেশ-এর প্রকাশক পরিবর্তন হয়নি। অন্যদিকে উল্টো এখন বিদায়ী প্রকাশক দিয়ে ন্যক্কারজনক পথে এগুচ্ছে সরকার।
    সংবাদ সম্মেলনে আমার দেশ সম্পাদক বিভিন্ন নথিপত্র তুলে ধরে বলেন, গত ২৬ এপ্রিল ২০০৯ তারিখে ঢাকার জেলা প্রশাসক বরাবর চিঠি দেয়া হয়। এতে বলা হয়, ‘আমি মাহমুদুর রহমান, চেয়ারম্যান আমার দেশ পাবলিকেশন্স লিমিটেড কোম্পানির বোর্ড অব ডাইরেক্টরস-এর সিদ্ধান্ত মোতাবেক দৈনিক আমার দেশের সম্পাদক নিযুক্ত হয়ে দায়িত্ব গ্রহণ করেছি। উপরোক্ত বিষয়ে ব্যবস্থা নিয়ে বাধিত করবেন।’
    ১৬ জুন ২০০৯ তারিখে বিশেষ পুলিশ সুপার আমাদেরকে অনাপত্তি পত্র দেন। এতে লেখা হয়, সংশ্লিষ্ট থানা, নগর বিশেষ শাখা, ঢাকা ও অত্র অফিসের রেকর্ডে তার বিরুদ্ধে কোনো বিরূপ তথ্য পাওয়া যায়নি।’
    গত ৩ সেপ্টেম্বর ২০০৯ তারিখে ছাপাখানার রক্ষক ও মুদ্রাকরের নাম পরিবর্তনের জন্য আবেদন করা হয়। এতে ঢাকার জেলা প্রশাসককে জানানো হয়, ‘আমি মাহমুদুর রহমান আমার দেশ পাবলিকেশন্স লিমিটেড নামক ছাপাখানার রক্ষক ও মুদ্রাকর নিযুক্ত হয়েছি; এ বিষযে ব্যবস্থা নিয়ে বাধিত করবেন।’ অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ঢাকার ১৯৭৩ সালের ছাপাখানা ও প্রকাশনা (ডিক্লারেশন ও রেজিস্ট্রেশন) আইনের ৪(২) মোতাবেক ছাপাখানার ঘোষণাপত্র দেয়া হয়।
    গত ৩ সেপ্টেম্বর ২০০৯ আমার দেশের প্রকাশকের নাম পরিবর্তনের জন্য আবেদন করা হয়। এতে বলা হয়, ‘আমি মাহমুদুর রহমান, চেয়ারম্যান আমার দেশ পাবলিকেশন্স লিমিটেড কোম্পানীর বোর্ড অব ডাইরেক্টরস-এর সিদ্ধান্ত মোতাবেক প্রকাশক নিযুক্ত হয়েছি।’
    গত ৫ নভেম্বর ২০০৯ দৈনিক আমার দেশ পত্রিকায় চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের ছাড়পত্র দেয়া হয়। উপ-পরিচালক মাসুদা খাতুন স্বাক্ষরিত ওই পত্রে বলা হয়, ‘আমারদেশ পত্রিকার প্রকাশক আলহাজ্ব মোঃ হাসমত আলীর পরিবর্তে জনাব মাহমুদুর রহমানের নাম প্রতিস্থাপন করার অনুমোদন যেতে পারে।
    এরপরও জেলাপ্রশাসকের কার্যালয় থেকে অনুমোদন দেয়া হয়নি। আমরা বিভিন্নভাবে যোগাযোগ করেও সেটা নিতেপারিনি। বলা হয়েছে ফাইলটি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে আছে।
    মাহমুদুর রহমান বলেন, আজ জুন মাসের ১ তারিখ। ১৯৭৫ সালের ১৬ জুন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাবা মরহুম শেখ মুজিবুর রহমান মাত্র ৪টি সংবাদপত্র রেখে সবগুলো সংবাদপত্র বন্ধ করে দেন। তখন সাংবাদিকরা অনেকেই আত্মহত্যা করেছিলেন, অনেকে মুদি দোকান দেন, কেউ কেউ হকারি করে জীবিকা নির্বাহ করেন। তরুণ প্রজন্মের অনেকেই সেই তথ্য জানেন না। আমি আপনাদের মাধ্যমে সেই তথ্য তরুণপ্রজন্মকে জানাতে চাই। এই সরকার ক্ষমতায় এসে ২টি টেলিভিশন চ্যানেল বন্ধ করে দিয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশের স্লোগান দিয়ে ফেসবুক বন্ধ করে দিয়েছে। এখন তারা জাতীয় দৈনিক বন্ধের চক্রান্ত শুরু করেছে। তারই অংশ হিসেবে আমার দেশের প্রকাশককে ধরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। দলমত নির্বিশেষে সকল সাংবাদিক ও সংবাদ মাধ্যমের উচিত এর বিরুদ্ধে এগিয়ে আসা। আমরা আইনের মধ্যে থেকে বস্তুনিষ্ঠভাবে আমাদের মত প্রকাশ করবো। সরকার এখন আমার দেশ বন্ধের চেষ্টা করছে, কাল অন্য পত্রিকা বন্ধের ষড়যন্ত্র করবে এটাই স্বাভাবিক। আমাদের দিয়ে শুরু, আপনাদের দিয়ে শেষ হবে। তাই সকলের উচিত সবাই ঐক্যবদ্ধ ভাবে এর প্রতিবাদ জানানো।
    মাহমুদুর রহমান একটি গোয়েন্দা সংস্থার নাম উল্লেখ করে বলেন, সোমবার রাতে আমি শুনেছি একটি গোয়েন্দা সংস্থার এক বৈঠকে ১০ দিনের মধ্যে আমার দেশ বন্ধ করে আমাকে এ্যারেস্ট করার নিয়ে আলোচনা হয়েছে হবে। কিন্তু আমি একে গুজব বলে এড়িয়ে যাই। কিন্তু আজ সকালে দেখছি সেটা গুজব নয়। সেই খবরের সত্যতা আছে।
    তিনি বলেন, আপনারা হয়তো জানেন ভয়-ডর আমার একটু কম। আমি কাউকে ভয় পাইনা। সরকারের সমালোচনা ও ফ্যাসিবাদী চক্রান্তের বুিরুদ্ধে আমার লড়াই অব্যহত থাকবে।
    অপর এক প্রশ্নের উত্তরে মাহমুদুর রহমান বলেন, এনএসআইয়ের কর্মকর্তা শফিকুল্লাহ জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন আলহাজ্ব হাসমত আলীকে। অথচ বিডি নিউজকে তিনি বলেছেন, তিনি বাসায় আছেন। মাহমুদুর রহমান বলেন, বিশেষ কোন সংস্থাগুলোকে এখন রাষ্ট্র পরিচালনা করছে। এই গণতন্ত্রের জন্য একাত্তরে মুক্তিযোদ্ধারা জীবন দেয়নি। দেশের মানুষ লড়াই সংগ্রাম করেনি।
    আমার দেশ কার্যালয়ে রাজনীতিক ও পেশাজীবী নেতারা : দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার প্রকাশক আলহাজ হাসমত আলীকে ধরে নিয়ে গিয়ে জোর করে স্বাক্ষর রেখে ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানের বিরুদ্ধে মামলা করানোর নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও পেশাজীবী নেতারা। গতকাল বিকাল থেকে তারা আমার দেশ কার্যালয়ে এসে সম্পাদক মাহমুদুর রহমান ও কর্মরত সাংবাদিক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সহমর্মিতা জানান। হয়রানির খবর পেয়ে আমার দেশ কার্যালয়ে ছুটে আসেন প্রবীণ সাংবাদিক শফিক রেহমান, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি রুহুল আমিন গাজী, দিনকাল সম্পাদক ড. রেজোয়ান সিদ্দিকী, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি আবদুস শহিদ, সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ বাকের হোসাইন, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, জাগপা সভাপতি শফিউল আলম প্রধান, বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক, সংসদ সদস্য প্রকৌশলী গোলাম মোস্তফা, এনপিপি চেয়ারম্যান শেখ শওকত হোসেন নিলু, বাংলাদেশ ন্যাপের মহাসচিব এম গোলাম মোস্তফা ভুঁইয়া, জাগপা সাধারণ সম্পাদক খন্দকার লুত্ফর রহমান, জাতীয় পার্টির মহাসচিব আবু নাসের মোঃ রহমাতুল্লাহ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম, সাদা দলের যুগ্ম আহ্বায়ক অধ্যাপক আমিনুর রহমান মজুমদার, ড. মামুন আহমেদ, ইস্রাফিল রতন, শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ সেলিম ভুঁইয়া, অতিরিক্ত মহাসচিব জাকির হোসেন, শিক্ষক নেতা মো. কামরুজ্জামান, আ. মফিজ, বিএনপি নেতা ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন অসীম, অ্যাডভোকেট গাজী কামরুল ইসলাম সজল, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, যুবদল সাধারণ সম্পাদক সাইফুল আলম নীরব, মোরতাজুল করিম বাদরু, মামুন হাসান, মাহবুবুল আলম, ছাত্রদল সভাপতি সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, সিনিয়র সহ-সভাপতি শহিদুল ইসলাম বাবুল, সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম খান আলিম, সাবেক ছাত্রদল নেতা রফিক আহমেদ ডলার প্রমুখ।

    Read more
    Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...

    Alertpay

    You can replace this text by going to "Layout" and then "Page Elements" section. Edit " About "

    সরাসরি চ্যাট করার জন্য পেজ এর নিচে যান

    a

    ইংরেজী বিজয় ফনেটিক অভ্র ফনেটিক ইউনিজয়

    Widget by: Bangla Hacks

    b

    পত্রিকায় প্রকাশিত চাকুরীর বিজ্ঞপ্তি 
    2 June 2010

    এখানে ক্লিক করুন ইন্টারনেট থেকে টাকা আয় করুন।

    WELL-COME TO BD ADDA(বিনামূল্যে ওয়েব সাইড তৈরির জন্য যোগাযোগ করুনঃ- ওয়েব ডেভোলাপার- মোঃ শফিকুর রহমান, মোবাইল নং-8801812465879)